শেখ ফজলুল করিমের জীবন ও সাহিত্য
বাঙ্গালী মুসলমানদের লুপ্ত গৌরব ও ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে যে কয়জন খ্যাতনামা মুসলিম সাহিত্যিক স্মরণীয় বরণীয়
মিথ্যে মরীচিকার মাঝে মৌন মগ্নতা
শাহরিয়ার সোহেল
চিন্তাগুলো প্রসারিত হয়
যেভাবে নদীতে নৌকা
বৃক্ষের কষ্টরা পোড়ে তৃষিত আগুনে
প্রগাঢ় দহনে ছাই হয়ে
থামে হৃদয়ের অস্থিরতা
শরীরে শরীর বাকরুদ্ধ
সচেতন নীড় আঁকে মরীচিকাস্বপ্ন
শান্তি অন্বেষণে গতিকে জানিয়ে স্বাগতম
মানুষ ক্রমশ হয়ে উঠছে অধিকতর একা
রক্তক্ষয়ী সময়ের পর প্রত্যেকেই চলে গেছে
জীবনকে স্বাভাবিক ভেবে
পালানো যায়নি মৃত্যুর নিশ্চিত মাদকতা থেকে
কারো কোন প্রশ্ন নেই
কোথাও জিজ্ঞাসা নেই
বিশুদ্ধ চোখের ছায়ায়
উত্তর রয়েছে সাজানো মৌন মগ্নতায়
প্রয়োজনহীন প্রয়োজনে অদ্যাবধি
খুঁজে চলি অর্থহীন অর্থ
যদিও কাঙাল
ভিড়ের মধ্যে হাঁটি
শাওন আসগর
ভিড়ের মধ্যে হাঁটি
শেকড় দেখে দেখে পথচলা
প্রত্যাবর্তন প্রতিদিন।
মনের ভেতর শিমুল তুলোর মতো সম্পর্কের জাল
গহীনে অদ্ভুত খেলাঘর
অপেক্ষায় আছে কেউ দুনয়ন মেলে।
তার কী অসুখ ঠা-া ব্রংকাইটিস মাথাব্যথা কোন
কফ সিরাপে যাবে ম্যারাথন রোগ
অপেক্ষায় ক্লান্ত হয়ে কষ্টের কোন বার্তা ছুঁড়েছে রাজপথে
বার্তা নয় বার্তা নয় শেকড়ের জাল
রোদের আগুনে পুড়ে সাবলীল হেঁটে যাই
তাপের উনুনে টগবগ করে শরীরের ঘাম
দুমড়ে মুচড়ে তবু প্রতিদিন হাঁটি শীতল হিমঘরে।
ভিড়ের মধ্যে হাঁটি
শেকড় দেখে দেখে পথচলা
শেকড় গ্রথিত আছে অন্তরের গোপন প্রদেশে আমার।
যখনই তোমাকে ভাবি
শিরিন সুরভী
যখনই তোমায় ভাবি
বিষণœতা কেন তাড়া করে ফেরে বারে বারে?
না পাওয়ার বেদনায় কেঁদে ওঠে মন।
কেন তোমায় পেয়েও হারালাম
কেনই বা ফের ফিরে পেতে চাই
কেনই বা পাওয়ার আশায় ভুলপথে পা বাড়াই?
চাই না নিজেকে পোড়াতে
তবু হৃদয় কেন পোড়ে বারে বারে?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।