শেখ ফজলুল করিমের জীবন ও সাহিত্য
বাঙ্গালী মুসলমানদের লুপ্ত গৌরব ও ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে যে কয়জন খ্যাতনামা মুসলিম সাহিত্যিক স্মরণীয় বরণীয়
২১৩৪ মোস্তফা সে মধুর সুরে হয়ে গেলেন হুশহারা
জাগ্রত না হতে পারায় সালাত হয়ে যায় কাযা।
২১৩৫ সুরের রেশে ঘুমোন বেঘোর প্রহর বেলায় ভাঙল ঘুম
ফজর হলো কাযা তাদের এই হালতে বেমালুম।
২১৩৬ এ ঘুম হলো হস্ত চুমো প্রেমাবেশে দুলহিনে
আত্মহারা হয়ে থাকা মিলন মদির মৌতাতে।
২১৩৭ আসল মাশুক এবং রূহ দু’জনই অদৃশ্যমান
দুলহিন তায় বললে কিছু নয়কো তাহা বেমানান।
২১৩৮ কভু চাহি বধুর ভয়ে কিছু সময় নীরব রই
কিন্তু তাহা দেননা তিনি তাই নীরবের মওকা কই?
২১৩৯ তাকিদ দিয়ে বন্ধু বলেন চুপ থেকোনা শুনতে চাই
মাস্ত৫ হালে আশিক মুখে বাড়তি কথায় কসুর নাই।
মাস্তু- আত্মহারা।
২১৪০ দোষ হবে তার, যে দেখে দোষ সব কিছুতে বিদ্যমান
নেক মানুষের পবিত্র মন তাদের সদা নেক গুমান।
২১৪১ জাহেল এরূপ বললে কসুর ঘাট হবে তো অবশ্যই
আল্লাহওয়ালার নিয়তই নেক তাদের কোনো কসুর নেই।
২১৪২ খারাপের নিসবত কখনো হইলে পানে খালেকের
তখন তাহার মানে হবে নিপুণতা হিকমতের।
২১৪৪ থাকলে শত গুণের মাঝে এক দোষেরও অবস্থান
উপমা তার মিসরী সাথে পাথর কণা বিদ্যমান।
২১৪৫ হ্যাঁ, যদি ওই মিসরী সাথে কাষ্ঠ কণা যায় মিলে
মিসরী রূপেই গণ্য তা হয় পাল্লাতে ওজন দিলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।