শেখ ফজলুল করিমের জীবন ও সাহিত্য
বাঙ্গালী মুসলমানদের লুপ্ত গৌরব ও ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে যে কয়জন খ্যাতনামা মুসলিম সাহিত্যিক স্মরণীয় বরণীয়
২০৮০. সৌরভে ও সুগন্ধিতে য়ূসুফ তুমি নও
কান্না এবং হায়মাতমে য়াকূব তুমি হও।
২০৮১. নহ শিরীন, র্ফ্হাদ হও তুমি হৃদয়পুরে
লায়লা নহ, হওগো তুমি মজনু ভবঘুরে।
২০৮২. শ্রবণ কর বৎস- হাকিম গযনবীজির বাণী
শীর্ণদেহে নওজোয়ানীর পাইবে গো হাতছানি।
২০৮৩. দেমাক যদি দেখাতে চাও গোলাপ-বদন চাই
নইলে কেবল ঠাক্ ঠমকে ফায়দা কিছু নাই।
২০৮৪. চেহারাখান কদর্যময় তবু অহংকার
অন্ধজনে নয়ন মেলে থাকলে কী লাভ আর !
২০৮৫. রূপের ঠমক দেখিও না সামনে য়ুসুফের
কেবল কর আহাজারি মুন য়াকূবের।
২০৮৬. শায়খে কবীর গযনবী- যার নেই তারীফের শেষ
রেখো গেঁথে হৃদের মাঝে তাঁর এ উপদেশ......
২০৮৭. এই সবকই তোতার, যদি অমর জীবন চাও
কাতরতায় ফকিরীতে মুর্দা হয়ে যাও।
২০৮৮. যেন ঈসার ফু তোমাকে যিন্দা পুনঃ করে
খোদাই পরম লক্ষ্য হয়ে জীবন ওঠে গড়ে।
২০৮৯. বসন্ত কি প্রাথর কভু শ্যামল সবুজ করে?
মৃত্তিকা হও রঙ বেরঙের পুষ্পে যাবে ভরে।
২০৯০. রইলে তুমি পাশান হয়ে দীর্ঘ দিবস ধরে
মাটি হয়ে করো পরখ একটি বারের তরে।
২০৯১. শোনো এবার এক অভিনব কি’ছা বলি ফের
জানতে পাবে আকিদা হক রাহের রাহীদের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।