নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দরজায় কড়া নাড়ছে আইসিসি বিশ্বকাপ। প্রথমবার আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপে মাঠে নামতে মুখিয়ে আছে বাংলাদেশের নারীরা। আগামী ৪ মার্চ নিউজিল্যান্ডে শুরু হবে নারীদের বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় এই আসর। আসরে ৫ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করচে নিগার সুলতানারা।
প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলবে বাংলাদেশের মেয়েরা। এ নিয়ে উচ্ছ্বাসের কমতি নেই তাদের মধ্যে। বিশ্বকাপে বিশ্বকে নিজেদের উন্নতি দেখানোর প্রত্যয় বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির কণ্ঠে। আইসিসির ফেসবুক পেজে ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন নিয়ে ক্যাপ্টেন নিজেদের স্বপ্নের কথা জানিয়েছেন।
নিগার সুলতানা বলেন,‘আমার মনে হয় এটা বড় পদক্ষেপ। আমরা ম্যাচ বাই ম্যাচ, স্টেপ বাই স্টেপ খেলতে চাই। প্রতিটা দলের ক্ষেত্রে আলাদা পরিকল্পনা করবো, আমাদের নিজের শক্তির জায়গা অনুযায়ী খেলবো। আমি জানি না ফলটা কী হবে, কিন্তু আমরা নিজেদের সেরাটা দিতে চাই।’
এছাড়া তিনি বলেন,‘আমার মনে হয় এটা বড় সুযোগ বিশ্বকে দেখানোর, আমরা কতটা উন্নতি করেছি। অনেক বছর ধরে একসঙ্গে খেলছি আমরা। এটা আমাদের ব্ড় সুযোগ বিশ্বকে দেখানোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারি ও জিততে পারি।’
বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচ জেতা নতুন ক্রিকেটারদের অনুপ্রাণিত করবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে জ্যোতি বলেন, ‘অবশ্যই। আমরা এখানে নিজেদের সেরাটা দিতে চাই। নতুন মেয়েদের অনুপ্রেরণা ও উৎসাহী করতে চাই, যারা আমাদের এখানে ভালো করার অপেক্ষায় আছে।’
দলে বেশ কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটার আছেন। তাদের নিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘তারা আমার কাজটা সহজ করে দেয়। তারা জানে তাদের কাজটা কী, ম্যাচে কী করতে হবে, দলে তাদের ভূমিকাও। আমার মনে হয় এটা ম্যাচে, মাঠে ও মাঠের বাইরে আমাদের সাহায্য করবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।