নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মুশফিকুর রহিম, ২০১২ সালে দুরন্ত রাজশাহীর হয়ে বিপিএলে খেলা শুরু তার । অধিনায়ক হিসেবে দলকে তুলেছিলেন সেরা চারে। এরপর সিলেট রয়্যালস, বরিশাল বুলস, রাজশাহী কিংস, চিটাগং ভাইকিংসকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। কোনোবারই শিরোপা ছোঁয়া হয়নি তার। গতবার তার নেতৃত্বে খুলনা প্রথমবার উঠেছিল ফাইনালে। আন্দ্রে রাসেলের দলের কাছে হেরে মুশফিকের স্বপ্ন ভেঙে যায়। এবারও এলিমিনেটর ম্যাচ থেকে তার দল খুলনা টাইগার্স বিদায় নেয়।
সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) চারে থেকেই বিপিএল শেষ হয় খুলনার। রোমাঞ্চকর ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ওয়ালটনের ৪৪ বলে ৮৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে চট্টগ্রাম ১৮৯ রানের পুঁজি পায় মুশফিকের দল। ডু অর ডাই ম্যাচে খুলনা দারুণ জবাব দেয়। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান আন্দ্রে ফ্লেচার ৫৮ বলে ৮০ করেন। মুশফিক ২৯ বলে করেন ৪৩। ইয়াসির ২৪ বলে ৪৫ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত ৭ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি খুলনা। ম্যাচ শেষে নিজের ক্ষোভ উগড়ে দেন মুশফিক, ‘আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। আমাদের মূল ধস হয়েছে বোলিংয়ে। যে কোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে শেষ ১০ ওভারে ১৩০ রানের মতো (আসলে ১২৩) নেওয়া প্রত্যাশিত নয়। উইকেট যতই ভালো হোক। আমাদের বোলাররা ১০ শতাংশ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।’
‘ভালোর একটা সীমা আছে, খারাপের একটা সীমা থাকে। ওই সীমাটা যদি আমরা কমিয়ে আনতে পারতাম, তাহলে হয়তো ১৭০, এমনকি ১৮০ রানও ভিন্ন ব্যাপার হতো। আপনারা সেটাই দেখলেন, আমরা ৫-৬ রানে হেরে গেলাম। এমনি ১-২ রানে অনেক ম্যাচ হেরে যায় টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে, আর সেখানে তো...আমি মনে করি, ওই জায়গাতে খেলাটা ওরা সহজেই বের নিয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করেছি, কিন্তু বোলারদের হয়তো দায়িত্বটা আমি সেভাবে দিতে পারিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।