নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ভারতের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের নেতৃত্ব থেকে বিরাট কোহালিকে সরিয়ে দেয়ার পরই উত্তাল হয়ে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট মহল। টুইটারে চালু হয়ে গেছে ‘শেম অন বিসিসিআই’ এবং ‘উই স্ট্যান্ড উইথ কোহালি’ প্রচার।
বুধবার রাতে কোনো কারণ না দেখিয়ে ওয়ান ডে দলের নেতৃত্ব থেকে কোহালিকে কেন সরিয়ে দেয়া হলো, তা নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলির উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়েছেন বিরাট-ভক্তেরা। তাদের বক্তব্য, এভাবে অধিনায়ক বদলে আদৌ লাভ হবে? ওয়ান ডে-তে অধিনায়ক হিসেবে ৯৫ ম্যাচ খেলেছেন বিরাট। দল জিতেছে ৬৫ ম্যাচ। নেতা হিসেবে ৫৪৪৯ রান করেছেন। গড় ৭২.৬৫। জয়ের হার শতকরা সত্তর শতাংশের বেশি। ভক্তদের প্রশ্ন, তবু কেন কোহালিকে সরানো হলো!
সবচেয়ে বেশি কথা উঠেছে অপসারণের ভঙ্গি নিয়ে। বুধবার জারি করা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বিবৃতিতে চরম হেলাফেলা করে একেবারে শেষের দিকে উল্লেখ করা হয়েছে, ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে রোহিত শর্মাকে সাদা বলের অধিনায়ক বাছা হয়েছে। কোহালির নাম পর্যন্ত করা হয়নি। এমনকি, সাদা বলের ক্রিকেটে তার যে এত দিনের অবদান, তার প্রতি বিন্দুমাত্র সম্মান দেখানোর প্রয়োজন মনে করেনি বোর্ড। এক ভক্ত টুইটারে লিখেছেন, ‘৯৫টি ম্যাচে ৬৫টি জিতেছেন বলে সরানো হল? এ দেশে খেলায় রাজনীতির অনুপ্রবেশ ঘটছে। কিন্তু এক জন প্রাক্তন অধিনায়ক তাতে সামিল হচ্ছেন, সেটাই দুর্ভাগ্যজনক।’ বিরাট কোহালিকে সরানোর সিদ্ধান্তের চেয়েও বেশি করে সমালোচনা হচ্ছে তার অবদানকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে হেলাফেলা করে সরানোর ভঙ্গি নিয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।