নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশে নিউজিল্যান্ডের শুরু হয়েছিল হতশ্রী ব্যাটিং পারফরম্যান্সে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ৬০ রানে অলআউট হয়ে নিজেদের সর্বনিম্ন রানের রেকর্ডে ভাগ বসায়। দ্বিতীয় ম্যাচ হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেও জিততে পারেনি তারা। তবে পারফরম্যান্সের উন্নতি ছিল। তৃতীয় ম্যাচে জয়ের হাসি ফুটেছে তাদের মুখে। ৫২ রানে তারা হারায় স্বাগতিকদের। প্রথম টি-টোয়েন্টির দুঃস্মৃতি ভুলে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াল নিউজিল্যান্ড?
হেনরি নিকোলস সেই গল্পই শোনালেন, ‘৬০ রানে অলআউট সত্যিই হতাশাজনক ছিল। কঠিন পরিস্থিতিতে সফর শুরু হয়েছিল। আমরা পেছনে ফিরে তাকালে বুঝতে পারি, সেদিনের উইকেট কতটা কঠিন ছিল। ম্যাচ হারের পর আমরা দলগতভাবে সবাই সংঘবদ্ধ হই, নিজেদের ওপর বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করি। এরপর প্রত্যেকে নিজেদের জায়গা থেকে উন্নতি করার চেষ্টা করি। আমরা যা শিখতে পেরেছি, নিজেদের কাজটা শতভাগ দিয়ে করা এবং জায়গামতো নিজেদের সামর্থ্য দেখানো। ভিন্ন পরিস্থিতিতে নিজেদের মানিয়ে নেওয়ার কাজটা করে আমরা সাফল্য পেয়েছি।’
সিরিজে ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে আছে নিউজিল্যান্ড। চতু্র্থ ম্যাচ জিতে সমতা ফেরাতে চায় তারা। নিকোলস বলেন, ‘আমরা আরও একটি ম্যাচ জিততে মুখিয়ে আছি। এজন্য আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে। শেষ ম্যাচে আমরা যেভাবে খেলেছি, তাতে আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। সিরিজটিকে জীবন্ত রাখতে হলে আমাদেরকে আরও ভালো ক্রিকেট খেলে পরের ম্যাচটি জিততে হবে। সেদিকেই আমাদের মনোযোগ।’
বাংলাদেশকে চাপে ফেলতে ধারাবাহিক উন্নতির বিকল্প নেই। নিকোলসদের নজর সেদিকেই, ‘আমরা প্রতিটি ম্যাচে উন্নতি করতে চাই। প্রতিটি ম্যাচে আমরা শিখছি। অধিনায়ক টম (ল্যাথাম) প্রত্যেককে তার দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছে। আমি মনে করি আমরা যদি ধারাবাহিক উন্নতি করি, তাহলে ফল আমাদের পক্ষে আসবে। তখন আমরা বাংলাদেশকেও চাপে ফেলতে পারব।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।