নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলকে অবৈধ সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শ্রীলঙ্কান আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার বিরুদ্ধে। ক্যান্ডিতে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অন্তর্গত সিরিজের দুই টেস্টেই তিনি অন ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বরত।
যিনি আম্পায়ার বা ম্যাচ পরিচালকের দায়িত্বে থাকেন, তাকে হতে হয় নিরপেক্ষ; তা তিনি মাঠের লড়াইয়ে থাকা দুই দলের কোনো পক্ষের স্বজাতি হলেও। বাংলাদেশ সিরিজে অন ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকা স্বাগতিক দেশের ধর্মসেনারও নিরপেক্ষ আচরণ করারই কথা। তবে একাধিক উপায়ে তিনি লঙ্কানদের অবৈধ সুবিধা দিয়েই যাচ্ছেন।
টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে শ্রীলঙ্কার অনুশীলনে লঙ্কান স্পিনারদের পরামর্শ দিতে দেখা গেছে ধর্মসেনাকে। আম্পায়ার হিসেবে তিনি কীভাবে স্বাগতিক দলের অনুশীলনের সময় মাঠে থাকেন তা-ই বিরাট প্রশ্ন বটে। সেখানে ধর্মসেনা লঙ্কান বোলারদের অনুশীলনেও নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছিলেন। দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের ইনিংসে লঙ্কান বোলারদের নতুন বল ব্যবহারের নীতিবিরুদ্ধ সুবিধা করে দেন তিনি। তামিম ইকবালের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে বলের আকৃতি কিছুটা বদলে যায়, তাই বল পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়।
এক্ষেত্রে নিয়ম হল, আকৃতি পরিবর্তনের কারণে যে বদলাতে হবে, সেই বলের মতই ব্যবহৃত হতে হবে পরিবর্তিত বলকে। আরেক অন ফিল্ড আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগে কিছু সময় পুরনো বল (৮ ওভার ব্যবহৃত এমন) খুঁজেছিলেনও। কিন্তু ধর্মসেনা নতুন একটি বল বেছে নিয়ে তা তুলে দেন লঙ্কান পেসার সুরাঙ্গা লাকমলের হাতে। তা দেখে রীতিমত অবাক হয়ে যান ধারাভাষ্যকাররাও। এমন বিশেষ ক্ষেত্রে পরিবর্তিত বল আগের বলের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল হলে রুমাল দিয়ে ঘষে উজ্জ্বলতা কমাতে হয়। কিন্তু ধর্মসেনা তা করেননি।
ধর্মসেনাকে নিয়ে বিতর্ক অবশ্য নতুন নয়। বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম সেরা আম্পায়ার হিসেবে তাকে দেখা হলেও মাঠে তার সিদ্ধান্ত বিবেচনার দক্ষতা নিয়ে প্রায়শই প্রশ্ন তোলেন অনেকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।