Inqilab Logo

শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪, ১৪ আষাঢ় ১৪৩১, ২১ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

ফিক্সিং কাণ্ডে আট বছর নিষিদ্ধ দুই ক্রিকেটার

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৬ মার্চ, ২০২১, ৮:১০ পিএম

২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। ২০১৯ সালের অক্টোবরে ১৪ দলের এই বাছাইপর্বের আগে আরব আমিরাতের ক্রিকেটকে কাঁপিয়ে দেয় ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনা। বাছাইপর্বে ফিক্সিংয়ের পরিকল্পনার অভিযোগে সেই সময়েই সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ হন দলটির অধিনায়কসহ তিন সিনিয়র ক্রিকেটার। অধিনায়ক মোহাম্মদ নাভিদ, শাইমান আনোয়ার ও কাদির আহমেদের বিরুদ্ধে ফিক্সিং পরিকল্পনার অভিযোগ আনে আইসিসি। নাভিদ ও শাইমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিতও হয়েছে। কাদির আহমেদের বিরুদ্ধে এখনো তদন্ত চলমান রয়েছে। দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় বড় শাস্তি পেয়েছেন নাভিন ও শাইমান। মঙ্গলবার এই দুই ক্রিকেটারকে আট বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি।

নাভিদ ও শাইমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় আইসিসির নিয়ম ভঙ্গের দুটি ধারায়। আইসিসির ২.১.১ এবং ২.৪.৪ এর ধারা অনুযায়ী নিয়ম ভঙ্গ করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে এই দুই ক্রিকেটার। এই দুটি ধারার একটি হলো- ম্যাচের ফলাফল পাল্টানোর চেষ্টা, দলের অন্য ক্রিকেটার কিংবা সদস্যদের ম্যাচ পাতানোর জন্য প্রভাবিত করা। দ্বিতীয় ধারা অনুযায়ী- তদন্তের সময় আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট ‘আকসু’কে তদন্তে যথেষ্ট সহযোগিতা না করা।

সেই বাছাইপর্ব চলাকালীন একই অপরাধে সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আরব আমিরাতের আরেক ক্রিকেটার। ব্যাটসম্যান আশফাক আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরই তাকে নিষিদ্ধ করে আমিরাতের ক্রিকেট বোর্ড। বাছাইপর্বের ওই ফিক্সিং কান্ডের রেশ বহাল থাকে পরের একবছর পর্যন্ত। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে সেই বাছাইপর্বেই ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ আনা হয় পেসার আমির হায়াতের বিরুদ্ধে। সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ থাকা আশফাক ও আমিরের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ক্রিকেট


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ