নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
প্রথম দুটি উইকেট পেয়ে গিয়েছিলেন আগের দিনই। লম্বা সময় অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে তৃতীয় উইকেটের জন্য। শেষ পর্যন্ত হাসান আলিকে বোল্ড করে স্পর্শ করলেন মাইলফলক, টেস্টে ২০০ উইকেট। এই অর্জনের পথে রেকর্ডের বেশ কয়েকটি পাতায় জায়গা করে নিয়েছেন কাগিসো রাবাদা।
০- টেস্ট ইতিহাসে ২০০ বা এর চেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া বোলারদের মধ্যে রাবাদার চেয়ে ভালো স্ট্রাইক রেট নেই আর কারো। ৪০.৮ স্ট্রাইক রেট নিয়ে সবার ওপরে এই পেসার। ৪৩৯ উইকেট নেওয়া স্টেইন আছেন তার পরে, স্ট্রাইক রেট ৪২.৩। সক্রিয় প্লেয়ারদের মধ্যে সেরা পাঁচে থাকা মিচেল স্টার্ক (৪৯.৩) ও নিল ওয়্যাগনারের (৫১.৯) চেয়ে বেশ এগিয়ে রাবাদা। তার ২২.৯৬ গড় দক্ষিণ আফ্রিকার চতুর্থ সেরা। ভার্নন ফিল্যান্ডার, স্টেইন ও অ্যালান ডোনাল্ড এখানে রাবাদার চেয়ে এগিয়ে।
৪৪- রাবাদার ২০০ টেস্ট উইকেটের পথে খেলা ম্যাচ সংখ্যা। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তার চেয়ে দ্রুত এই কীর্তি আছে কেবল ডেল স্টেইনের। তিনি এই মাইলফলক স্পর্শ করেন ৩৯ টেস্টে। কেবল ৬ জন পেসার ৪৪ ম্যাচের চেয়ে কমে ২০০ উইকেটে পা রাখেন। সবচেয়ে দ্রæত এই অর্জন পাকিস্তান লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহর, ৩৩ টেস্টে।
৮১৫৪- ২০০ উইকেট ছুঁতে রাবাদার করা বল সংখ্যা। এই তালিকায় টেস্ট ইতিহাসে যা তৃতীয় দ্রুততম। পাকিস্তানের ওয়াকার ইউনিস (৭৭৩০ বল) ও স্টেইন (৭৮৪৮ বল) আছেন শীর্ষ দুইয়ে।
৯৩৭৮- বয়সের দিকে এতো দিনে ২০০ উইকেট পেয়েছেন রাবাদা। তার চেয়ে কম সময় লেগেছে কেবল আর তিনজনের। ওয়াকার ৮৭৮৮ দিন, কপিল দেব ৮৮৩০ দিন ও হরভজন সিং ৯২০৩ দিনে এই কীর্তি গড়েছেন।
৯- ৪৪ টেস্টে রাবাদার ৫ উইকেটের সংখ্যা। ম্যাচে ১০ উইকেট চারবার নিয়েছেন তিনি। ২০০ উইকেটের পথে স্টেইন ১৩ বার ও ওয়াকার ১৯ বার ৫ উইকেট নেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।