নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
পাকিস্তানের টিম ম্যানেজমেন্টকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন মোহাম্মদ আমির। যেখানে তিনি দাবি করেছিলেন, মানসিকভাবে নির্যাতন করায় পাকিস্তানের বর্তমান টিম ম্যানেজম্যান্টের অধীনে তাঁর খেলা সম্ভব নয়। সেই সঙ্গে বোলিং কোচ ওয়াকার ইউনুসের দিকেও আঙুল তুলেছেন তিনি।
যদিও আমিরের দাবি নাকোচ করে দিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ মিসবাহ উল হক। লাহোরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে আমিরের দাবি উড়িয়ে দিয়ে মিসবাহ জানিয়েছেন, ‘আমিরের ঘটনায় ওয়াকারের হাত থাকা নিয়ে কথা উঠেছে। কিন্তু এসবে কোনও সত্যতা নেই। ৬ জন নির্বাচক ছিলেন, সঙ্গে আমি প্রধান নির্বাচক। তারপর অধিনায়ক তো ছিলেনই। কাজেই, কেবল একজনই দল নির্বাচনে প্রভাব রেখেছে, এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়।’
আমিরকে দলে না নেওয়ার কারণ হিসেবে তার বর্তমান পারফরম্যান্সকে দায়ী করে মিসবাহর বলেন, ‘ব্যাপারটি ছিল শুধুই পারফরম্যান্সের, আর কিছু নয়। দল যখন ঘোষণা করা হয়, সে ফর্মে ছিল না, নিজের বোলিং সামর্থ্যের চূড়ায়ও ছিল না। ব্যাপারটা ছিল এরকমই সোজাসুজি, ব্যক্তিগত কোনো ব্যাপার এখানে ছিল না। পারফরম্যান্সের কারণেই তাকে (আমির) কেউই নিতে চায়নি। আমি বুঝতে পারছি না, কেন সে এত কিছু তৈরি করছে এবং গোটা দৃশ্যপটকে তিল থেকে তাল বানিয়েছে। সে দলে জায়গা পায়নি, এরপর প্রক্রিয়া ছিল খুব সাধারণ। ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে নিজের ফর্ম দেখিয়ে জাতীয় দলে জায়গা আদায় করে নেওয়া। বাকি সবকিছু এখানে অবান্তর।’
পাকিস্তানের এই কোচ আরও বলেন, ‘শাহিন আফ্রিদি, হাসনাইন, হারিস রউফের মতো বোলাররা যখন নিজেদের উজার করে দিচ্ছে, উন্নতি করছে এবং আমিরের চেয়ে ভালো করছে, তখন আমিরের উচিত ছিল ওদের সঙ্গে লড়াই করে দলে জায়গা করে নেওয়া। শুধু সিনিয়র বোলার বলেই তো কাউকে নেওয়া যাবে না, ফর্মও দেখাতে হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।