নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনাভাইরাসের কারণে স্থগিত হওয়া এএফসি কাপের বাকি ম্যাচগুলোর ভাগ্য নির্ধারণ করতে শুক্রবার দুপুরে দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলোর সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)। এই সভায় অংশ নেন এএফসি কাপে যে ক্লাবগুলো খেলছে তাদের প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট দেশের ফুটবল ফেডারেশনের কর্তারা ।
সভায় এএফসি কাপের স্থগিত হওয়া বাকি ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজনে মত দেয় ক্লাবগুলো। এক্ষেত্রে মালয়েশিয়ায় ম্যাচগুলো হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এএফসির সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা শেষে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ মুঠোফোনে বলেন, ‘এএফসি কাপে দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ যথাক্রমে বাংলাদেশ, ভারত ও মালদ্বীপের ক্লাব খেলছে। আজ (শুক্রবার) এই দেশের ক্লাবগুলো ও ফেডারেশনের সঙ্গে বাকি ম্যাচগুলো আয়োজন নিয়ে আলোচনা করেছে এএফসি। সভায় সব ক্লাবই একটা বিষয় স্বীকার করেছে এএফসি কাপের ফরম্যাট হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে অনুযায়ী এখন বিভিন্ন দেশে যাতায়াত করে খেলা সম্ভব নয়। তাই ম্যাচ না কমিয়ে এবং হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ফরম্যাট ঠিক রেখে যেকোন একটি নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলাগুলো হওয়া সম্ভব।’
এএফসির প্রস্তাব অনুযায়ী ক্লাবগুলো
নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলতে একমত হয়েছে। কারণ খেলা শেষ করা তাদের জন্য জরুরি। এক্ষেত্রে সেই নিরপেক্ষ ভেন্যু কোথায় হতে পারে? এ প্রসঙ্গে সোহাগের কথা,‘বাংলাদেশ থেকে পরিস্কার বলে দেয়া হয়েছে ভারতে গিয়ে সব ম্যাচ খেলবে না বসুন্ধরা কিংস। কারণ, সেখানে ভিসা নিয়ে একটা সমস্যা তৈরি হয়। বিশেষ করে আগে বিদেশি ফুটবলারদের ভিসা নিয়ে অনেক ঝামেলায় পড়েছিল বাংলাদেশের ক্লাবগুলো। তাছাড়া করোনাভাইরাস ঝুঁকি বিবেচনা করলেও ভারতে খেলার সম্ভাবনা নেই। খেলা হতে পারে অন্য কোন দেশে। এমন কি মালয়েশিয়ার কোন স্টেডিয়ামেও হতে পারে এএফসি কাপের বাকি ম্যাচগুলো।’
টুর্নামেন্টে অংশ নেয়া ক্লাবগুলোর একটা দাবি ছিল তাদের ফুটবলাদের চুক্তির বিষয়ে। কারণ বিদেশি অনেকে খেলোয়াড়ের সঙ্গে ইতোমধ্যে চুক্তি শেষ হয়েছে কয়েকটি ক্লাবের। এ বিষয়ে এএফসি জানিয়েছে, বাকি ম্যাচ শুরুর আগে তারা ট্রান্সফার উইন্ডোর ব্যবস্থা করবে বলে। এই সভার আলোচনা পর্যালোচনা করে আগামী সর্বোচ্চ ৩ সপ্তাহের মধ্যে একটা সিদ্ধান্ত জানাবে এএফসি। কারণ ২০২০ সালের এএফসি কাপ তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শেষ করতে চায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।