নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
শৈল্পিক ও বৈচিত্র্যময় লেগ স্পিনের জনক পাকিস্তানের সাবেক লেগ স্পিনার আবদুল কাদির খান (৬৩) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। গত শুক্রবার লাহোরে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। আবদুল কাদিরের মৃত্যুতে ক্রীড়াঙ্গণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। বিশিষ্ঠ ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। কাদিরের বিদায়ে সবচেয়ে শোকাহত পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি একাধারে ছিলেন কাদির খানের সাবেক সতীর্থ, বন্ধু ও পরিবারের ঘনিষ্ঠ।
টেস্ট ও ওয়ানডে দুই সংস্করণ মিলিয়ে ইমরানের সঙ্গে ভয়ংকর জুটি গড়েছিলেন কাদির। খেলোয়াড়ি জীবনের সেই সতীর্থকে হারিয়ে শোক প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। শোকবার্তায় ইমরান বলেন, আমি খুব ভালো একজন বন্ধু হারালাম, আর দুর্দান্ত এক ক্রিকেটারকে যে দেশের হয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে।
সপ্তাহখানেক পরই ৬৪ বছর বয়সে পা রাখতেন কাদির। এর আগেই অসংখ্য ভক্ত, গুনগ্রাহীকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন তিনি। টুইটারেও শোক প্রকাশ করেছেন ইমরান, কাদিরের চলে যাওয়ায় খুব দুঃখ পেয়েছি। তার পরিবারের প্রতি আমার দোয়া ও সমবেদনা। আবদুল কাদির ছিল এক প্রতিভা, সর্বকালের সেরা লেগ স্পিনারদের একজন। নানা মজার কথা বলে সে দল আর ড্রেসিংরুমকেও চাঙা রাখত সব সময়।
১৯৭৭-১৯৯৩ সাল পর্যন্ত ৬৭ টেস্ট খেলে ২৩৬ উইকেট শিকার করেন কাদির। ১০৪ ওয়ানডেতে দখল করেন ১৩২ উইকেট। তাকে বলা হয় কিংবদন্তি শেন ওয়ার্ন, মুশতাক আহমেদের গুরু। ১৯৮৭ সালে লাহোরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক ইনিংসে ৫৬ রানে ৯ উইকেট নেন তিনি। এটিই ছিল তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিং। ইমরানের নেতৃত্বেই এ অর্জন করেন কাদির।
কাদির খানের টেস্ট অভিষেক হয় ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭৭ সালে লাহোরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। আর একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে তার অভিষেক হয় ১১ জুন ১৯৯৩ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।