নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সম্প্রতি টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেয়া বাঁ-হাতি পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আমির যুক্তরাজ্যে স্থায়ী হতে চান। একটি সূত্রের উদৃতি দিয়ে পাকিস্তানের গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে। এজন্য বৃটিশ পাসপোর্ট অর্জনের পরিকল্পনা করছেন আমির।
২০১৬ সালে বৃটিশ নাগরিক নার্গিস মালিককে বিয়ে করেন আমির। সেই সুবাদে স্পাউস ভিসাও অর্জন করেন। আইন অনুযায়ী ৩০ মাস ইংল্যান্ডে বসবাস করার অনুমতি লাভ করেন তিনি। বিশ্বস্ত একটি সুত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘এটা পরিস্কার যে তিনি বৃটিশ পাসপোর্ট নেয়ার এবং ভবিষ্যতে স্থায়ীভাবে যুক্তরাজ্যে বসবাস করার পরিকল্পনা করছেন।’
সুত্রটি আরো জানায়,‘ স্পাউস ভিসা থাকায় সে মুক্তভাবে কাজ করতে পারছে এবং যুক্তরাজ্যের একজন স্থায়ী বসবাসকারী হিসেবে অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও ভোগ করছেন। যে কারণে তিনি ইংল্যান্ডে একটি বাড়ি কেনারও চেষ্টা করছেন।’
২৭ বছর বয়সী আমিরের মধ্যে এখনো ক্রিকেটকে দেয়ার মত অনেক কিছু বাকি আছে এবং যুক্তরাজ্যে স্থায়ী হওয়ার পরিকল্পনা তার ভক্তদের কাছে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। সুত্রটি জানায়, ২০১০-১১ মৌসুমে স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারীর কারণে কয়েক মাস ইংল্যান্ডে জেল খাটা সত্বেও স্পাউস ভিসা পান আমির। সুত্রটি আরো জানায়, ‘তিনি নিয়মিত ইংল্যান্ড যাতায়াত করছেন এবং গত বছর থেকে কাউন্টি ক্রিকেট খেলছেন। সুতরাং এখন আর তার জন্য কোন বাধা নেই।’
স্পট ফিক্সিং করে পাঁচ বছর নিষিদ্ধ থাকায় মাত্র ৩৬ ম্যাচ খেলা আমি গত শুক্রবার টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। হঠাৎ করে আমিরের এমন সিদ্ধান্তে দেশটির সাবেক ক্রিকেটাররা বিস্মিত, হতাশ ও ক্ষুদ্ধ। অনেকেই মনে করছেন আমির কেবলমাত্র অর্থ কামাই করতে চায়, দেশের প্রতি তার কোন দায়বদ্ধতা নেই। যে কারণে টি-২০ ক্রিকেট বেশী খেলতে পছন্দ করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।