নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপ শেষ হয়েছে বেশ কিছুদিন হলো। কিন্তু ফাইনালে আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক যেন থামছেই না। ম্যাচের শেষভাগে তার একটি ওভারথ্রোর সিদ্ধান্তে বদলে যেতে পারতো বিশ্বচ্যাম্পিয়নের মুকুট। তাই চাইলেই বিষয়টাকে আড়ালে রাখার সুযোগ নেই।
ফাইনাল ম্যাচে শেষ ৩ বলে ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৯ রান। এমন সময়ে ওভারথ্রোতে বাউন্ডারি হলে দৌড়ে নেয়া ২ রানসহ ৬ রান দিয়ে দেন অনফিল্ড আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনা। যেটি আসলে ৫ রান হওয়ার কথা ছিল। ৫ হলে তো নিউজিল্যান্ড মূল ম্যাচেই জিতে যেতো। সুপার ওভার পর্যন্ত গড়াত না খেলা।
সেই বিতর্কিত ওভারথ্রো নিয়ে কথা বলেছেন সাইমন টাওফেলের মতো কিংবদন্তী আম্পায়ারও। তিনি সরাসরি ধর্মসেনার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। এ ওভারথ্রো নিয়ে ধর্মসেনার পক্ষে বলতে শোনা যায়নি কাউকেই। কিন্ত এবার সয়ং আইসিসি এসে ঢাল হয়ে দাঁড়ালো ধর্মসেনার।
ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার দাবি, সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই আম্পায়ার। এখানে ভুল কিছু হয়নি। আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার জিওফ অ্যালারডাইস বলেন, ‘থ্রোয়ের সময় ব্যাটসম্যান নিজেদের ক্রস করেছেন কিনা, বিচারের দায়িত্বটা অনফিল্ড-আম্পায়ারদের উপর ছিল। ওই ডেলিভারিতে যা কিছু হয়েছে, তারা একসঙ্গে সঠিক প্রক্রিয়াতেই বিবেচনা করেছেন এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নিঃসন্দেহে তারা সঠিক পদ্ধতির মাধ্যমেই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন।’
ম্যাচ অফিসিয়ালদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের বেলায় নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে না। তারপরও কেন তারা তৃতীয় আম্পায়ারের দ্বারস্থ হলেন না? এমন প্রশ্নের জবাবে আইসিসির কর্তা বলেন, ‘তারা নিয়মটা জানতেন, ব্যাটসম্যান ক্রস করেছে নাকি করেনি, সেভাবেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। খেলার আইন অনুযায়ী এই ধরনের সিদ্ধান্ত তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে দেয়া যায় না। আর ম্যাচ রেফারিও এতে হস্তক্ষেপ করতে পারেন না, যেহেতু এটা অন ফিল্ড আম্পায়ারদের দায়িত্ব।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।