নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বল টেম্পারিং কেলেঙ্কারীর পর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারদের ‘এক সময়ের কুখ্যাত’ আচরণের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)।
সিএ চেয়ারম্যান আর্ল এডিংস বলেন, ২০১৮-১৯ মৌসুমে জাতীয় পুরুষ দলের কোন আচরণগত সমস্যা ছিল না। সাত বছরের মধ্যে এই প্রথমবার কোন খেলোয়াড়ের বিপক্ষে কোন প্রকার আচরণগত সমস্যার অভিযোগ ওঠেনি এবং সকল স্তরে ৭৪ শতাংশ আচরণগত অভিযোগ হ্রাস পেয়েছে।
এডিংস বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের সকলেই সচেতন, যে কোন মূল্যে জয় পাওয়াটাই একমাত্র বিবেচ্য বিষয়। এর সাথে আমরা কিভাবে খেলি এবং খেলোয়াড়দের অবশ্যই সে স্পিরিটকে ধারন করতে হবে।’ তিনি বলেন সংস্কৃতিতে নতুন ধারা প্রবর্তনের পর খেলোয়াড়দের কাছ থেকে তারা অধিকতর সম্মান পাচ্ছেন বলে আম্পয়াররাও রিপোর্ট করেছেন।
গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে কেপ টাউন টেস্টে ‘শিরিস কাগজ কেলেঙ্কারী’র পর খেলা পাগল দেশটির ক্রিকেটের গায়ে ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে ‘কুৎসিত অস্ট্রেলিয়ান’ তকমা লেগে যায়। ঐ ঘটনার পর অস্ট্রেলিয়ার তিন খেলোয়াড়কে দীর্ঘ মেয়াদী শাস্তি দেয়া হয় এবং জাতীয় দলের কোচ ও বোর্ডের কয়েকজন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।
এরপর সিএ কর্তৃক গঠিত একটি রিভিউ কমিশন এ ঘটনার জন্য যে কোন মূল্যে জয় পেতে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের ‘এক রোখা’ আচরণকে দায়ী করে এবং দলের এ ধরনের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার সুপারিশ করে। এডিংস বলেন, শিক্ষা হয়েছে এবং পরিবর্তন বাস্তবায়িত হচ্ছে, ‘সব সময়ই পরিবর্তনের সুযোগ থাকে এটা খুবই ভাল লক্ষন যে তাৎপর্যপুর্ন পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটের সকল পর্যায়ে একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।’
সংস্কৃতি পরিবর্তনে খেলোয়াড়দের কঠোর পরিশ্রমের ধারারও প্রশংসা করে সিএ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।