নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
শহীদ আফ্রিদির আত্মজীবনী ‘গেম চেঞ্জার’ প্রকাশের পর কোনোমতেই আলোচনা থামছে না। একের পর এক তথ্য চাউর হচ্ছে। আর বিতর্ক উস্কে উঠছে। সবশেষ সংযোজন পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার ও সাবেক কোচ জাভেদ মিয়াদাদের আল্লাহর কাছে দুঃখ ভারাক্রান্ত আকুতি।
গেল সপ্তাহের শুরুতে ভারত-পাকিস্তানে উন্মোচিত হয়েছে ‘গেম চেঞ্জার’। এ বইয়ে ক্রিকেট ক্যারিয়ারে বয়স লুকানোর মতো বিষয় তুলে ধরেছেন আফ্রিদি। পাশাপাশি গৌতম গম্ভীর, ওয়াকার ইউনিস ও মিঁয়াদাদকে ধুয়ে দিয়েছেন তিনি।
সাবেক গুরুকে নিয়ে শিষ্যের ভাষ্য, মিয়াঁদাদ মানুষ হিসেবে খুবই ছোট-হীনমনষ্কের। আফ্রিদি বলেন, পাকিস্তানের কোচ থাকাকালে আমার ব্যাটিং স্টাইল পছন্দ করতেন না মিয়াঁদাদ। ১৯৯৯ সালে ভারতের বিপক্ষে চেন্নাই টেস্টের আগের দিন নেটে আমাকে ব্যাটিং অনুশীলনের সুযোগ দেননি তিনি। তা সত্ত্বেও সেই ম্যাচে সেঞ্চুরি করলে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে আমাকে তার প্রশংসা করতে বলেন।
বুমবুমখ্যাত ক্রিকেটারের এমন অভিযোগ এক ফুৎকারে উড়িয়ে দিলেন মিঁয়াদাদ। পিটিআইকে তিনি বলেন, সবকিছু আল্লাহ দেখেছেন। বিচারের ভার আমি তার ওপরই ছেড়ে দিয়েছি। তবে টেস্টের একদিন আগে কোনো খেলোয়াড়কে নেটে অনুশীলনের সুযোগ না দেয়াটা অসম্ভব।
আফ্রিদির সঙ্গে কিছু সমস্যা ছিল। তবে পেশাদারি জায়গায় এসবের কোনো স্থান ছিল না বলে জানান মিঁয়াদাদ। ১৯৯২ বিশ্বকাপজয়ী তারকা বলেন, আমি তাকে সবসময়ই বলতাম, তুমি পাকিস্তানের একজন সেরা ক্রিকেটার। তোমার ব্যাটিং টেকনিকের উন্নতি ঘটাও। এজন্য তার সঙ্গে আমিও ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটে সময় ব্যয় করেছি।
আফ্রিদির আত্মজীবনীতে এ ধরনের বিতর্কিত ইস্যুতে অবশ্য মোটেও অবাক নন মিয়াঁদাদ। তিনি মনে করেন, বইয়ের বিক্রি বাড়াতেই তার এমন কৌশল অবলম্বন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।