নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
চতুর্থ দিনের পুরোটা সময় নিউজিল্যান্ডের বোলারদের রুখে দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে বাঁচানোর আশা জাগিয়েছিলেন কুসল মেন্ডিস ও অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। শেষ দিনে তারা পেলেন বৃষ্টির সহায়তা। দুইয়ে মিলে খাঁদের কীনার থেকে ঘুঁরে ওয়েলিংটন টেস্ট ড্র করতে সক্ষম হয়েছে শ্রীলঙ্কা।
বৃষ্টির বাধায় এদিন বেসিন রিজার্ভে খেলা হয়েছে মাত্র ১২ ওভার। তা থেকে সফরকারীদের আগের দিনের ২৫৯/৩ স্কোরে যোগ হয় ২৮ রান। অবশ্য রান নয়, ভালোয় ভালোয় সময় পার করাই ছিল তাদের আসল লক্ষ্য। সাবধানী ব্যাটিংয়ে তা ভালোভাবেই করেন দুই অপরাজিত সেঞ্চুরিয়ান কুসল ও অ্যাঞ্জেলো। ৩৩৫ বলে ১৬ চারে ১৪১ রানে অপরাজিত থেকে যান কুসল। এদিন মাত্র তিন রান যোগ করা অ্যাঞ্জেলো অপরাজিত ছিলেন ১২০ রানে।
অথচ ৫৭৮ রানের জবাবে মাথায় ফলো অনের বোঝা নিয়ে তৃতীয় দিনের শেষ বিকেলে ২০ উইকেটে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন দুরবস্থায় ছিল শ্রীলঙ্কা। চতুর্থ দিনে জয়ের আশায় ছিল কিউইরা। কিন্তু এরপর আর দলের কোন অঘটন ঘটতে দেননি ম্যাথিউস ও মেন্ডিস। দুজনে গড়েন চতুর্থ উইকেটে দেশের হয়ে রেকর্ড ২৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি। শেষ দিনে প্রায় দেড় সেশন পর খেলা শুরু হয়ে ১১৫ ওভারে লঙ্কানদের স্কোর যখন ৩ উইকেটে ২৮৭ তখন আবার হানা দেয় বৃষ্টি। এরপর আর খেলা হয়নি।
এত দারুণ খেলেও ম্যাচসেরা ম্যাথিউস বা মেন্ডিসের কেউ নন, নিউজিল্যান্ডের হয়ে আদ্যন্ত ব্যাটিংয়ে রেকর্ড ২৬৪ রানের দারুণ ইনিংস খেলে সেই পুরস্কার জিতে নিয়েছেন টম ল্যাথাম। আগামী বুধবার ক্রাইস্টচার্চে শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট।
শ্রীলঙ্কা: ২৮২ ও (আগের দিন শেষে ২৫৯/৩) ১১৫ ওভারে ২৮৭/৩ (মেন্ডিস ১৪১*, ম্যাথিউস ১২০*; সাউদি ২/৫২, বোল্ট ১/৬২, ওয়েগনার ০/১০০, ডি গ্র্যান্ডহোম ০/২৪, প্যাটেল ০/৪৬, রাভাল ০/১)। নিউজিল্যান্ড ১ম ইনিংস: ৫৭৮। ফল : ম্যাচ ড্র। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: টম ল্যাথাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।