নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাবর আজম এখন হয়ে উঠেছেন যেন রেকর্ডের প্রতিশব্দ। তিনি ব্যাট হাতে নামা মানেই রানের জোয়ার। তার একেকটি ইনিংস মানেই নতুন কোনো অর্জন বা মাইলফলক। তবে স্টাইলিশ এই ব্যাটসম্যানের নিজের কাছে এসব রান আরও ম‚ল্যবান হয়ে উঠবে যদি জিততে পারেন বৈশ্বিক শিরোপা। এই বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও আগামী বছরের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ট্রফি উঁচিয়ে ধরার স্বপ্ন দেখছেন পাকিস্তান অধিনায়ক।
স¤প্রতি টানা ৯ আন্তর্জাতিক ইনিংসে পঞ্চাশ ছোঁয়ার অনন্য কীর্তি গড়েছেন বাবর। টানা তিন ওয়ানডে ইনিংসে সেঞ্চুরির কৃতিত্ব দুই দফায় করার প্রথম নজিরও গড়েছেন। অধিনায়ক হিসেবে ওয়ানডেতে দ্রæততম হাজার রানের রেকর্ডে পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলিকে। টানা ৬ ওয়ানডে ইনিংসে পেরিয়েছেন পঞ্চাশ। এই সব কিছুই এসেছে তার দুর্দান্ত ফর্মের ধারাবহিকতায়। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর ব্যাটসম্যান তিনি অনেক দিন ধরেই। টেস্টে আছেন চার নম্বরে। এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পাকিস্তান অধিনায়ক বললেন, নিজের এমন ফর্মের প্রবাহেই দলের সর্বোচ্চ সাফল্যের স্বপ্ন দেখছেন তিনি, ‘কোনো সংশয় নেই, নিজের ফর্ম আমি উপভোগ করছি। তবে এই ফর্ম নিয়ে আমার ম‚ল লক্ষ্য হলো আগামী দেড় বছরে পাকিস্তানের হয়ে দুটি বিশ্বকাপ জয়। যদি তা পারি, তাহলে বলব যে আমার রানগুলো সত্যিই ম‚ল্যবান।’
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাবর নিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করেন। ৬ ম্যাচের ৪টিতেই পঞ্চাশ পেরিয়ে যান। টুর্নামেন্ট সর্বোচ্চ ৩০৩ রান আসে তার ব্যাট থেকেই। কিন্তু তার দল সেমি-ফাইনালে হেরে যায় অস্ট্রেলিয়ার কাছে। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ৬৭.৭১ গড়ে ৪৭৪ রান করে তিনি ছিলেন দলের সর্বোচ্চ রান স্কোরার। তবে দল উঠতে পারেনি সেমি-ফাইনালে। আক্ষেপ ঘোচানোর সুযোগ সামনেই আছে বাবর আর তার দলের। আগামী নভেম্বরেই আরেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়ায়। আগামী বছরের নভেম্বরে ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপের আসর। বাবর বললেন, ছেলেবেলা থেকেই তার স্বপ্ন নিজে বিশ্বসেরা ব্যাটসম্যান হয়ে দলকে বিশ্বসেরা করে তোলা, ‘স্কুলের দিনগুলোয় যখন আমি ক্রিকেট খেলতে শুরু করি, তখন থেকেই আমার স্বপ্ন পাকিস্তানের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা এবং এমনভাবে বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যান হওয়া, যেন তা আমার দেশকে সব শিরোপা জয়ে সহায়তা করে।’
করেছিলেন রেডমাইন। দেখতে বড্ড উদ্ভট লাগলেও এটা ছিল মনস্তাত্তি¡ক এক কৌশল। কোচ আর্নল্ডের ম্যাচ পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘পেনাল্টি ঠেকানোয় সে বরাবরই চমৎকার। আমি তাকে নামিয়েছি যাতে সে মানসিকভাবে প্রতিপক্ষের উপর প্রভার ফেলতে পারে’।
বিশ্বকাপের ম‚ল আসরে গ্রæপ ডি-তে সকারুসদের বাকি তিন প্রতিপক্ষ ফ্রান্স, ডেনমার্ক ও তিউনিসিয়া। খুবই মজার তথ্য হচ্ছে ২০১৮’র রাশিয়া বিশ্বকাপেও ঠিক এই দলগুলোই ছিল গ্রæপ সি-তে, অমিল কেবল একটি। জানেন সেটা কী? তিউনিশিয়ার জায়গায় খেলেছিল পরশু রাতে অস্ট্রেলিয়ার সাথে কাটা পড়া পেরু!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।