পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতিসংঘের বীজ সূচকে শীর্ষ দশে অবস্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশের লাল তীর সিডস লিমিটেড। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে এই প্রথম সূচকে ৭ নম্বর অবস্থান অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আঞ্চলিকভাবে কোম্পানিটির সার্বিক অবস্থান সপ্তম হলেও বীজ উৎপাদনে তৃতীয় ও বিপণন ও বিক্রয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
২০১৯ সালের পর চলতি বছর ‘অ্যাকসেস টু সিড ইনডেক্স’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে ওয়ার্ল্ড বেঞ্চমার্ক এলায়েঞ্চ ও ইউনাইডেট নেশন ফাউন্ডেশন। ছয়টি সূচকের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। সূচকগুলো হলো সক্ষমতা তৈরি, বিপণন ও বিক্রি, বীজ উৎপাদন, গবেষণা ও উন্নয়ন, জেনেটিক রিসোর্স অ্যান্ড ইনটেলেকচুয়াল প্রপার্টি ম্যানেজমেন্ট, সুশাসন ও কৌশল। এ ছয়টি সূচকের ওপর মোট ১০০ নম্বর রাখা হয়েছে। সেখানে লাল তীর সিডস পেয়েছে ৫৯ দশমিক ২ নম্বর। লাল তীর সবচেয়ে ভালো করেছে বীজ উৎপাদনে।
এ বিষয়ে লাল তীর সিডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব আনাম বলেন, বীজ সূচকে বাংলাদেশি কোম্পানি হিসেবে লাল তীরের এই অবস্থান অবশ্যই গৌরবের। গত কয়েক দশক ধরে দেশের বীজ শিল্পের উন্নয়নে যে অবদান লাল তীর রেখেছে তার স্বীকৃতি এটা। বৈশ্বিকভাবে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারা লাল তীরের জন্য কৃষকের আস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, দেশে সবজি আবাদে শীর্ষস্থানীয় বীজ সরবরাহকারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছে লাল তীর। শীত ও গ্রীষ্মকালের সবজি এখন আর স্বপ্ন নয়। এখন বীজের জাত উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণে বেসরকারি খাত কাজ করছে। বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে সরকার নীতি ও কাঠামগত সুবিধা বাড়াচ্ছে। সামনের দিনে এই সূচকে বাংলাদেশি আরও কোম্পানি আসতে পারে।
মাল্টিমোড গ্রুপ এবং ইস্ট-ওয়েস্ট সিডের মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ হিসাবে ১৯৯৫ সালে লাল তীর বীজ লিমিটেড (লাল তীর বীজ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্রথমে এর নাম ছিল ইস্ট-ওয়েস্ট সিড বাংলাদেশ লিমিটেড। ২০০৭ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় লাল তীর সিড। এটি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল মিন্টুর মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।