প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
হল না নুসরাত জাহান ও নিখিল জৈনের বিবাহ বিচ্ছেদ। ফের পিছিয়ে গেল মামলার শুনানির তারিখ। ২০ জুলাই ছিল নুসরাত নিখিলের বিবাহ বিচ্ছেদ মামলার দ্বিতীয় শুনানির তারিখ। কিন্তু নির্দিষ্ট দিনেও হল না শুনানি। এবার শুনানির আগামী তারিখ দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই দু পক্ষেরই। এদিন আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী হওয়ার কথা ছিল শুনানি। কিন্তু না উপস্থিত ছিলেন বিচারক আর না গঠন হয়েছিল বেঞ্চ। ফলে খালি হতেই ফিরতে হয়েছে দু পক্ষকে। যদিও নিখিল বা নুসরাত কেউই সশরীরে উপস্থিত ছিলেন না এদিন।
দিন কয়েক আগেই নিখিল বলেন, যদি আদালত নির্দেশ দেয় তবে দু পক্ষই হাজিরা দিতে বাধ্য। কিন্তু নুসরাত এখন সন্তানসম্ভবা। নিখিলের দাবি অনুযায়ী আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন তিনি। এমন অবস্থায় আদালতে হাজিরা দেওয়া কি সম্ভব হবে তাঁর পক্ষে? এই প্রশ্নের কোনো উত্তর অবশ্য ছিল না নিখিল জৈনের কাছে।
প্রসঙ্গত, এর আগেই নিখিল জানিয়েছিলেন, তিনি যেদিন প্রথম জানতে পারেন নুসরাত আর তাঁর সঙ্গে থাকতে চান না। সেদিনই দেওয়ানি মামলা দায়ের করেছিলেন নিখিল। তাঁদের বিয়ের রেজিস্ট্রেশন হয়নি। তাই অ্যানালমেন্ট করেই আলাদা হবেন তারা। নিখিলের পক্ষে দাঁড়িয়ে অনেকেই নুসরাতের বিরুদ্ধে সুর চড়ালে পালটা এক বিস্ফোরক বিবৃতি দিয়ে বসেন অভিনেত্রী।
নুসরাত বলেন, ‘নিখিলের সঙ্গে আমি সহবাস করেছি, বিয়ে নয়। তাই বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্নই ওঠে না।’ তুরস্কে গিয়ে রাজকীয় ব্যবস্থাপনায় ‘ড্রিম ওয়েডিং’ করেছিলেন নুসরাত নিখিল। কিন্তু দু বছর পর নুসরাত দাবি করেন সেই বিয়ে নাকি মিথ্যে। যে পদ্ধতিতে তাঁরা বিয়ে করেছিলেন তা সেই দেশে অবৈধ তো বটেই, উপরন্তু ভারতীয় আইনে হিন্দু মুসলিম বিয়ের যে বিশেষ আইন রয়েছে তাও মানা হয়নি তাঁদের বিয়েতে। ফলে যে বিয়েটাই হয়নি তার আবার কিসের বিচ্ছেদ?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।