প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সরাসরি কোন কেন্দ্র থেকে না লড়াই করলেও, বিজেপির তারকা প্রচারক হিসাবে বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে গিয়েছিলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। বিভিন্ন সমাবেশ, রোড শো, জনসভায় তাকে দেখতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সেইসঙ্গে তার মুখে শোনা গিয়েছিল, তার নিজের ছবির বিভিন্ন জনপ্রিয় ডায়লগ। আর তা থেকেই ঘটে বিপত্তি। মামলা দায়ের করা হয় তার নামে।
উত্তর কলকাতা যুব তৃণমূলের পক্ষ থেকে মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তাদের দাবী, ব্রিগেড সমাবেশে ‘মারব এখানে, লাশ পড়বে শ্মশানে’- মিঠুন চক্রবর্তীর বলা ডায়লগ শোনার পরই পশ্চিমবঙ্গে হিংসার আগুন জ্বলে উঠেছে। যার কারণে ভোট পরবর্তীতে ছড়িয়ে পড়েছে হিংসার আগুন।
তবে এবার নিজের বিরুদ্ধে হওয়া এই মামলাকে, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে দায়ের হওয়া মামলা বলে দাবি করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন মিঠুন চক্রবর্তী। তার দাবি, শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই তার বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেছেন যুব তৃণমূলে সদস্যরা। তাই এই মামলা খারিজের আর্জি জানালেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গের এবারের নির্বাচনে ডবল ইঞ্জিনের সরকার গড়ে পশ্চিমবঙ্গ দখলের স্বপ্ন দেখেছিল বিজেপি শিবির। নির্বাচনের পূর্বেই একঝাঁক হেভিওয়েট তৃণমূল নেতৃত্বরা দলবদল করে নাম লেখায় বিজেপি শিবিরে। প্রচারে ঝড় তুলে শ্লোগান তুলেছিল, ‘অব কি বার, দশো পার’। কিন্তু ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, ২০০ টো দুরস্তর দুই অঙ্কের গণ্ডিও টপকাতে পারেনি বিজেপি। ৭৭-ই পশ্চিমবঙ্গ জয়ের স্বপ্ন কার্যত ধূলিসাৎ হয়ে যায় বিজেপি শিবিরের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।