প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
একসময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধেও পথে হেঁটেছিল সায়নী ঘোষ। এককথায় টলিউডে 'ঠোঁটকাটা' হিসেবে পরিচিত সেই সায়নী ঘোষকে এবার যোগ দিতে দেখা গেল তৃণমূলে। বুধবার ডানলপ মাঠে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে তৃণমূলের পতাকা তুলে নিলেন তিনি। সায়নী ঘোষ তৃণমূলে যোগদানের পরই শোরগোল পরে যায় সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে। পাশাপাশি এদিন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন একঝাঁক টলি তারকা। জুন মালিয়া থেকে রাজ চক্রবর্তী, কাঞ্চন মল্লিক, মানালি দে, সুদেষ্ণা রায়ের মতো টলি পাড়ার একের পর এক মুখ তৃণমূলে যোগ দেন।
অন্যদিকে, সায়নী ঘোষ তৃণমূলে যোগদানের পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। তিনি লিখলেন, ‘তোর কাছ থেকে এটা আশা করিনি সায়নী। তুইও বিক্রি হয়ে গেলি? খেলতে নেমে গেলি? দেখে কষ্ট হচ্ছে’। সায়নী ঘোষকে নিয়ে লেখা শ্রীলেখার মিত্রর ওই পোস্ট প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই ফের আরেক দফা আলোচনা শুরু হয়ে যায় নেটিজেনদের মধ্যে।
প্রসঙ্গত, সায়নী ও শ্রীলেখা দুই টলি-নায়িকাই বামপন্থী মতাদর্শে বিশ্বাসী। একাধিকবার তাদের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট এবং মন্তব্যেও তা প্রকাশ পেয়েছে। তবে সায়নী ঘোষের ক্ষেত্রে সেই মতাদর্শ এখন অতীত। আর তাতেই বেজায় ক্ষেপে গেলেন শ্রীলেখা। যিনি কিনা আজও মনে-প্রাণে আদ্যন্ত বামপন্থী। আর তাই সায়নী ঘোষের রাজনৈতিক মতাদর্শ বদলকে ভাল চোখে মেনে নিতে পারেননি শ্রীলেখা মিত্র। তাই সোশ্যাল সাইটেই সহকর্মীর উদ্দেশে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। আক্ষেপ করেছেন, ‘কেন এই রাজনৈতিক রং-বদলের দিনে সায়নীও বিক্রি হয়ে গেলেন!’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।