প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ঢাকাই সিনেমাতেও তিনি প্রিয়মুখ সেই নব্বই দশক থেকে। এখানে তিনি অভিনয় করেছেন এবং জনপ্রিয়তা পেয়েছেন মান্না, আমিন খানদের সঙ্গে। রিয়াজ-ফেরদৌসদের সঙ্গে তাকে দেখা গেছে কখনও যৌথ প্রযোজনায় কখনও বা কলকাতার একক সিনেমায়। বাংলাদেশের অনেকেরই সঙ্গে ছবিতে জুটি বেঁধেছিলেন তিনি। সর্বশেষ বাংলাদেশের এ সময়ের নায়ক সাইফ খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছবির নাম ‘নীল দরিয়ার মাঝি’। পরিচালনা করছেন পান্না হোসেন। সংগীত পরিচালনা করছেন অভিষেক ব্যানার্জি (মুম্বাই) এবং কোরিওগ্রাফি করছেন কলকাতার বাবা যাদব। মইদুল শেখ ও শিপর্ণা বিশ্বাসের প্রযোজনায় নির্মিত এ ছবির শুটিং চলছে কলকাতা থেকে অনেকটা দূরে দিঘা ও তালশাড়িতে। জেলে সম্প্রদায়ের হাসি-কান্না আর তাদের সংগ্রামের গল্প নিয়ে ছবিটি তৈরি হচ্ছে। সঙ্গে রয়েছে মিষ্টি প্রেমের রসায়ন।
নির্মাতা জানিয়েছেন, তিন লটে ছবির কাজ শেষ করে এ বছর কোনো এক উৎসবে মুক্তি দেওয়া হবে এটি। এ ছবিতে অভিনয় প্রসঙ্গে সাইফ খান বলেন, ‘দারুণ গল্পের একটি ছবি। ঋতুপর্ণা ম্যাডামের সঙ্গে কাজ করে দারুণ অভিজ্ঞতা হচ্ছে। তিনি খুবই বন্ধুত্বপরায়ণ। কাজে বেশ সহযোগিতা করছেন। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন লোকেশনে কাজ করছি। বর্তমানে দিঘাতে আছি। আশা করছি ছবিটি দর্শক পছন্দ করবেন।’
কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে বাংলা ধারাবাহিক শ্বেত কপোত দিয়ে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর অভিনয় জীবনের শুরু। তার অভিনীত প্রথম ছায়াছবি প্রভাত রায়ের জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত বাংলা ছবি শ্বেতপাথরের থালা। নব্বইয়ের দশকে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী ও অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের সাথে একের পর এক বাণিজ্যিক বাংলা ছবিতে জুটি বেঁধে তিনি সাফল্যের শিখরে পৌঁছে যান। তার অভিনীত প্রথম বাংলাদেশী ছবি স্বামী কেন আসামী ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।