Inqilab Logo

রোববার, ১৬ জুন ২০২৪, ০২ আষাঢ় ১৪৩১, ০৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ‘মিঠাই’

বিনোদন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৩৮ এএম

চেখে দেখার সুযোগ না ঘটলেও এই ধরনের সনাতনী মিষ্টি চোখে দেখার সুযোগ করে দিচ্ছে জি বাংলা। ৪ জানুয়ারি রোজ সোম থেকে শনি রাত ৮টায় (ভারতীয় সময়) নতুন ধারাবাহিক ‘মিঠাই’-এর মাধ্যমে। সম্প্রতি, উত্তর কলকাতার এক রেস্তোরাঁয় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন ধারাবাহিকের প্রধান চরিত্র সৌমিতৃষা কুণ্ডু।

সৌমিতৃষা এর আগে অভিনয় করেছেন সান বাংলার ‘কনে বউ’-তে। নতুন ধারাবাহিকে তিনিই ‘মিঠাই’। এই পালাবদলে খুশি অভিনেত্রী। শুরুতেই জানিয়ে দিলেন সে কথা, ‘‘সবাইকে বলছি ‘কনে বউ’ থেকে সবার ভালবাসায় আমি ‘মিঠাই’ হয়ে গিয়েছি।’’

তার থেকেও মজার ব্যাপার, মিষ্টি বিক্রেতার বাড়িতে মিঠাই যাবে তার হাতে তৈরি মনোহরা বিক্রি করতে।

তার পর? ‘মিঠাই’ ওরফে সৌমিতৃষার কথায়, ওখানেই আলাপ বাড়ির ছোট ছেলে সিদ্ধার্থের সঙ্গে। যে সারাক্ষণ গোমড়া মুখ করে থাকে। মিষ্টির বাড়ির ছেলে হয়েও একদম মিষ্টি ছোঁয় না। সিডকেই কি ভাল লাগবে মিঠায়ের? অভিনেত্রীর উত্তর, জানতে গেলে দেখতে হবে নতুন ধারাবাহিক।

সেই সঙ্গে থাকবে যৌথ পরিবার, দুই ভিন্ন স্বভাবের মানুষের জীবন, রকমারি মিষ্টি আর নারীর জীবন যুদ্ধের গল্প। অভিনেত্রীর দাবি, এই প্রজন্মের অনেকেই বহু সাবেকি মিষ্টির নাম জানে না। সেই সাবেকিয়ানা, সেই বাঙালিয়ানা ফিরিয়ে আনবে নতুন ধারাবাহিক।
মিষ্টি না বাঙালিয়ানা, কোনটা আকর্ষণ করেছে সৌমিতৃষাকে? উত্তর এল, দুটোই। অভিনেত্রীর বিশ্বাস, নিজের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ভুললে একটি জাতির কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। তেমনিই মালপোয়া, ল্যাংচা, কালোজাম খাওয়ার লোভও সামলাতে পারেন না। আবার ‘মিঠাই’য়ের মতোই সৌমিতৃষা পজিটিভ, জেদি। হইচই করে মাতিয়ে রাখেন সবাইকে।
ষোলআনা ‘মিঠাই’ হতে গিয়ে সাইকেল চালানো শিখছেন সৌমিতৃষা। সাইকেলের সিট ভীষণ শক্ত। বেশ কষ্ট হচ্ছে শিখতে। অভিনেত্রী হাসিমুখে সহ্য করছেন। বাবাকে সিট কভার লাগাতে দেননি। যুক্তি, এ ভাবেই কত ‘মিঠাই’ রোজ জলে ভিজে, রোদে পুড়ে জনাই থেকে কলকাতায় আসে। রুজি-রোজগারের তাগিদে। তিনি সেই অনুভূতি নিজের ভিতরে ভরে নিতে চান। যাতে মিঠাইয়ের সঙ্গে সৌমিতৃষার কোনও পার্থক্য খুঁজে না পায় দর্শক।

সূত্র: আনন্দবাজার।

 



 

Show all comments
  • Hasan ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৩:০০ পিএম says : 0
    আমি নিয়মিত ইনকিলাব পত্রিকা পড়ে থাকি, কেন জানিনা এই পত্রিকাটি আমার প্রিয় হয়ে উঠলো কিভাবে, যা হোক আজকে এই বিজ্ঞাপনটি আমাকে হতাশ করলো। সামাজিক অবক্ষয়ের জন্য প্রচারের মাধ্যম হিসেবে শীতল প্রয়াস চলছে।
    Total Reply(0) Reply
  • S Rahman ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:৪৭ পিএম says : 0
    Dhonno Bad Sotik Montobbo Korer Jonno
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: টলিউড


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ