নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
তার দুর্দান্ত পারফম্যান্সেই শিরোপা ধরে রাখার স্বপ্ন দেখছিল পিএসজি। ম্যাচ শেষে শিরোপা হারিয়ে সেই নেইমার আর মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না। সমর্থকের উদ্দেশ্যে তেড়ে গেলেন ঘুষি উঁচিয়ে। সতীর্থরা না ঠেকালে ঘটনা আরো অনেকদূর গড়াত বৈকি। পিএসজির শিরোপা হারের চেয়ে এ নিয়েই এখন সোরগোল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। চোট কাটিয়ে এদিনই রেনের বিপক্ষে ফরাসি কাপের ফাইনালে একাদশে ফেরেন নেইমার। তার নৈপুণ্যে দুই গোলে এগিয়েও যায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত লিড ধরে রাখতে পারেনি দলটি। প্যারিসের জাতীয় স্টেডিয়ামে পরশু নির্ধারিত সময়ে স্কোরলাইন ২-২ গোলে অমিমাংশিত থাকলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে কোনো দল জালের দেখা না পাওয়ায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি ভাগ্যে ৬-৫ ব্যবধানে টানা চার বারের চ্যাম্পিয়নদের হারায় অপেক্ষাকৃত খর্বশক্তির দল রেনে। এ নিয়ে তৃতীয় বারের মত ফরাসি কাপে চ্যাম্পিয়নের খেতাব জিতল দলটি, ১৯৭১ সালের পর যা প্রথম। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম প্রতিযোগিতার শিরোপা হাতছাড়া করল আগেই লিগ শিরোপা নিশ্চিত করা পিএসজি।
২১ মিনিটের মধ্যে নেইমারের নৈপুণ্যে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় পিএসজি। ম্যাচের ত্রয়োদশ মিনিটে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের কর্নারে দারুণ ভলিতে দলকে এগিয়ে নেন দানি আলভেস। আট মিনিট পর এঞ্জেল ডি মারিয়ার বাড়ানো বল ধরে চিপ শটে গোলরক্ষকের মাথার উপর দিযে বল পাঠিয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন নেইমার। প্রথমার্ধেই প্রেসনেল কিম্পেম্বের আত্মঘাতি গোলে ব্যবধান কমায় লিগ ওয়ানে পয়েন্ট তালিকার ১১ নম্বর দল রেনে। দ্বিতীয়ার্ধে মেক্সার হেডে স্কোরবোর্ডে আসে সমতা। অতিরিক্ত সময়ে ১১৮তম মিনিটে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে ফাউল করে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন কিলিয়ান এমবাপে। টাইব্রেকারে টানা ১১ শটে গোল হওয়ার পর পিএসজি মিডফিল্ডার ক্রিস্তোফার এনকুনকুর স্পটকিক বারের উপর দিয়ে উড়ে যায়। শিরোপা উল্লাসে মাতে রেনে। ২০১১ সালের পর কাপের ফাইনালে হারল পিএসজি।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরনীর সময় ঘটে অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি। গ্যালারির দর্শকদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন রানার্স আপ মেডেল নিতে। ভক্ত সমর্থকরা এসময় ছবি তুলছিলেন। এমন সময় এক ভক্তের হাত থেকে ফোন কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করেন নেইমার। ফোন নিতে না পেরে ঘুষি মারতে গিয়েছিলেন ব্রাজিলিয়ান তারকা। পিএসজির সতীর্থরা এসময় তাকে ধরাধরি করে উপরে নিযে যান। তবে কি কারণে নেইমার হঠাৎ মেজাজ হারিয়ে ফেলেন তা জানা জায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।