প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
নাজিয়া হক অর্ষা। তরুণ প্রজন্মের অভিনেত্রী। বর্তমানে বেশ কিছু নাটকের শূটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। তার জীবনের ঘটে যাওয়া প্রথম কিছু বিষয় নিয়ে আলাপ হয়। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো।
প্রথম স্কুল : ঢাকার মোর্নিং বেল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল।
প্রথম পড়া বই : রকিব হাসানের তিন গোয়েন্দা সিরিজের বই। আমি তখন ক্লাস থ্রিতে পড়ি। আমার ভাইয়ের বই চুরি করে পড়েছিলাম। আমার মনে আছে, তখন আমি পুরো বাক্য বানান করে ছাড়া পড়তে পারতাম না।
প্রথম শাড়ি পরা : স্কুলের একটা বার্ষিক অনুষ্ঠানে সব বান্ধবী মিলে প্রথম শাড়ি পরেছি। তখন আমি ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি।
প্রথম প্রেম : স্কুলজীবনে। এইটে প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম। কোচিং সেন্টারে ছেলেটার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। সে আমার এক বছরের সিনিয়র ছিল। আমাকে পাত্তা দিত না। তাই প্রেমটাও শেষ পর্যন্ত হয়নি।
প্রথম পারিশ্রমিক : টিউশনি করে প্রথম পারিশ্রমিক পেয়েছিলাম দুই হাজার টাকা। আমি তখন ক্লাস সেভেন কিংবা এইটে পড়েছিলাম। আমার তিনটা স্টুডেন্ট ছিল। প্রথম উপার্জন পেয়ে আমি খুবই উচ্ছ¡সিত ছিলাম। সেই টাকা থেকে বাবার জন্য উপহার কিনেছিলাম। বাকি টাকা যা ছিল, মাকে দিয়েছিলাম।
প্রথম অভিনীত নাটক : ২০১০ সালে প্রথম নাটকের শূটিং করেছিলাম। এর নাম ছিল দ্ব›দ্ব। আমার সহশিল্পী ছিলেন শাহেদ শরীফ খান ও ডলি জহুর। পরিচালনা করেছেন রাফী ভাইয়া। তার সঙ্গে এরপর আমার আর কোনো কাজ করা হয়নি। নাটকটি চ্যানেল আইতে প্রচার হয়েছিল।
প্রথম অভিনয়ের অভিজ্ঞতা : প্রথমত, ক্যামেরার ভাষা বুঝতে আমার খুব কষ্ট হয়েছিল। টেকনিক্যাল বিষয়ে একেবারে অদক্ষ ছিলাম। এ বিষয়ে ডলি মা (ডলি জহুর) আমাকে সাহায্য করেছিলেন। আমি মনে মনে ভাবছিলাম, কবে আমি তাদের মতো অভিনয় করতে পারব।
প্রথম বিজ্ঞাপন : সমাজ-সচেতনতামূলক একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছিলাম। বিজ্ঞাপনের ট্যাগ লাইন এরকম ছিল নেশাকে না বলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।