যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
বৃষ্টির স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় চুলের সবচাইতে যন্ত্রণাদায়ক যে সমস্যা শুরু হয় তা হচ্ছে চুলে খুশকি হওয়া। কালো চুলের গোঁড়ায় সাদা সাদা খুশকি দেখতে যেমন বিশ্রী তেমনই যন্ত্রণাকর। কারণ খুশকি হলে মাথা চুলকোনি অনেক বেড়ে যায় আর সেই সাথে বাড়তে থাকে চুল পড়ার সমস্যাও। চিন্তা নেই, কিছু ঘরোয়া টিপস জেনে নিন যাতে বৃষ্টিতে ভেজার পরেও আপনার চুল থাকে সমান সতেজ ও উজ্জ্বল।
মেয়োনিজ, আমন্ড তেল ও ডিম ব্যবহার : আপনার চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী চার ভাগের এক ভাগ মেয়োনিজ, তিন ভাগের এক ভাগ আমন্ড তেল এবং ১-২টি কাঁচা ডিম মিশিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করুন। এবার মিশ্রনটি আপনার পুরো চুলে ভাল করে লাগান এবং একটি শাওয়ার ক্যাপ বা কোন প্লাস্টিক দিয়ে চুলটি ঢেকে রাখুন ৫-৬মিনিট। এরপর ভিনিগার মিশ্রিত পানি দিয়ে ভাল করে আপনার চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্যবহার করলে আপনার চুল ঘন এবং উজ্জ্বল থাকবে।
নারিকেল তেল ও ভিটামিন ই তেল ব্যবহার : চার ভাগ নারিকেল তেল এবং এক ভাগ ভিটামিন ই তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করুন। এই মিশ্রনটি ভাল করে গরম করে নিন তারপরে মাথার স্কাল্পে মালিশ করুন। কিছুক্ষন অপেক্ষা করে শ্যাম্পু দিয়ে কয়েক মিনিট ধরে ভাল করে পরিস্কার করে নিন। আপনার চুল অনেক বেশি মজবুত হবে এবং চুল কম উঠবে৷
চুলে তেল দেয়া জরুরী তবে চুলে তেল দিয়ে তা যেন চিটচিটে হয়ে দীর্ঘক্ষণ না থাকে সেদিকেও নজর দেবেন। কারণ তেল চিটচিটে থাকলে মাথার ত্বকে খুশকির উপদ্রব বাড়ে। দ্রুত এবং ভালো করে শ্যাম্পু করে চিটচিটে ভাব দূর করে নেবেন। শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার বেছে নিন অনেক বুঝে শুনে। অ্যান্টি ড্যান্ডরাফ শ্যাম্পু অনেক ক্ষতিকর কেমিক্যাল যুক্ত হয়ে থাকে। তাই যেটা আপনার চুলে স্যুট করবে না এমন শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না। ভালো কোনো শ্যাম্পু বেছে নিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।