ত্বক ভালো রাখার জন্য কতটুকু পানি পান করতে হবে?
শরীরের সুস্থতার জন্য পানি পান করার গুরুত্ব জানা আছে নিশ্চয়ই? পর্যাপ্ত পানি পান করা প্রয়োজন ত্বক ভালো রাখার জন্যও। ডিহাইড্রেশন বা পানির ঘাটতি হলে তার
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে ভাজতে গিয়ে মাছ ভেঙে যাওয়ার ঘটনা প্রায় সব বাড়িতেই ঘটে। সেই ভাঙা মাছ তখন কার পাতে তুলে দেবেন? একটু কৌশল শিখে নিলে না ভেঙেই মাছ ভাজা সম্ভব। তাতে আর মাছ ভাজতে গিয়ে কড়াইয়ের সঙ্গে আটকে যাবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক না ভেঙেই মাছ ভাজার সহজ কিছু টিপস-
ভালো করে পানি ঝরিয়ে নিন
মাছ ভাজার আগে কেটেকুটে ভালো করে ধুয়ে নেন নিশ্চয়ই? এরপর ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। যদি হাতে সময় থাকে তবে কিচেন টিস্যু দিয়ে চেপে চেপে পানি ভালো করে মুছে নিন। ভাজার সময় মাছের গায়ে পানি থাকলে কড়াইয়ের তেলের সঙ্গে আটকে যেতে পারে। এর ফলে মাছ ওল্টানোর সময় ভেঙে যায়। তাই আগেই পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।
মাছ দিয়েই নাড়বেন না
কিচেন টিস্যু দিয়ে পানি মুছে নেওয়ার পর তাতে হলুদ ও লবণ মেখে নিন। এরপর কড়াইয়ের তেল ভালো করে গরম করে তাতে দিয়ে দিন। তবে তেলে দেওয়ার পরপরই মাছ নাড়তে শুরু করবেন না। এক পাশ ভাজা হওয়ার মতো সময় দিন। মোটামুটি পাঁচ মিনিটের মতো রাখলেই মাছের এক পিঠ ভাজা হয়ে যাবে। এরপর উল্টে দিন। উল্টে দেওয়ার সময় চুলার জ্বাল কিছুটা কমিয়ে নিতে পারেন। আপনি যদি ভাজা হওয়ার আগেই মাছ ওল্টাতে চান তাহলে তা ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে।
তেল ভালো করে গরম করে নিন
মাছ ভালোভাবে ভাজার অন্যতম শর্ত হলো তেল ভালো করে গরম করে নেওয়া। তেল ভালো করে গরম না হলে মাছ ভেঙে যেতে পারে। তেল গরম হয়েছে কিনা তা পরীক্ষার জন্য তেল থেকে ধোয়া উঠছে কি না দেখুন। এরপর তাতে মাছ দিয়ে ভাজুন।
চুলার আঁচ মাঝারি রাখুন
মাছ ভাজার সময় চুলার আঁচ খুব বেশি বা কম রাখবেন না। আঁচ রাখতে হবে মাঝারি। এতে মাছ ভালোভাবে ভাজা সম্ভব হবে। মাছের এক পাশ ভালোভাবে ভাজা হলে এরপর অন্য পাশ ভাজবেন। বেশি বেশি নাড়াচাড়া করবেন না, এতে মাছ ভেঙে যেতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।