প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
পাকিস্তানের একঝাঁক অভিনেত্রী বলিউড সিনেমায় অভিনয় করে নজর কেড়েছেন। কিন্তু ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব বহু পুরোনো। রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের প্রভাব দুই দেশের সব ক্ষেত্রে বিরাজমান। ২০১৯ সালে পুলওয়ামা কাণ্ডের পর বলিউডে নিষিদ্ধ করা হয়েছে পাকিস্তানি শিল্পীদের। এবার বলিউড নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী সনম সাঈদ।
ব্রুট ইন্ডিয়ার সঙ্গে আলাপকালে সনম সাঈদ বলেন, ‘একজন মুসলমান অথবা মুসলমান কমিউনিটিকে বোঝানের জন্য বলিউড সিনেমায় মুসলিমদের চোখে কাজল ব্যবহার করে, মাথায় টুপি পরায় কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ড সবুজ করে দেয়। এসব বিষয় নিয়ে আমরা অনেক হাসি-তামাশা করি। এটি রাজনৈতিক ব্যাপার, তারা সবসময়ই মুসলমানদেরকে শত্রু হিসেবে উপস্থাপন করে।’
‘আপনি এমন কোনো সিনেমা দেখেছেন, যেখানে এই দুই দেশ বন্ধু হিসেবে পরস্পরকে সহযোগিতা করেছে। এটি বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে।’ বলেন সনম।
২০১৬ সালে উরি আক্রমণের প্রসঙ্গ উঠে আসে এ আলাপচারিতায়। এসময় সনম সাঈদ বলেন, ‘শিল্প-সংস্কৃতির সঙ্গে কেন রাজনীতিকে মেশানো হচ্ছে? এটি বেদনাদায়ক। আমি মনে করি, আমরা এটিকে কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। এ নিয়ে আপনি লড়াই করতে পারবে না। এ বিষয়ে আপনি কোনো কিছুই করতে পারবেন না।’
২০২১ সালে ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্মের একটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেন সনম সাঈদ। এ নিয়ে পাকিস্তানের আরেক অভিনেত্রী মাহিরা খান মন্তব্য করেছিলেন। এ বিষয় সামনে আসলে সনম সাঈদ বলেন, ‘আমি বলিউডে কাজ করিনি। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বলিউড নয়। বলিউড পুরোপুরি আলাদা একটি বলগেম। আমি যখন কাজ করছিলাম, ততদিনে নিষেধাজ্ঞা চলে এসেছিল। ফাওয়াদ খান, মাহিরা খান সত্যি বড় ধাক্কা খেয়েছিলেন। আমি নিশ্চিত, তারা ভীত হয়ে পড়েছিলেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।