এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
কারোর সময়ের চাকা এক থাকে না। আজ সে রাজা কাল সে ফকির, এটাই কালের নিয়ম। সেই নিয়মের ফাঁদ এড়াতে পারলেন না ধনকুবের ইলন মাস্কও। একসময় ৩২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মালিন হয়েছিলেন তিনি। টেসলা-টুইটারের সেই মালিকই গত কয়েক মাসে খুইয়েছেন প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা একেবারে বেনজির।
ব্লুমবার্গের বিলিনিয়র ইনডেক্সের তথ্য বলছে, ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে মাস্কের সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৩৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বে বর্তমানে জেফ বেজসের পর মাস্কই একমাত্র ব্যক্তি, যার সম্পত্তির পরিমান বাংলাদেশী মুদ্রায় ২০০ কোটি ছাড়িয়েছিল। কিন্তু গত নভেম্বর মাসের পর থেকেই টুইটার কর্তার আর উত্থান চোখে পড়েনি। বরং তাকে টেক্কা দেন লুই ভিতোর মালিক বের্নার্ড আর্নল্ট। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি হিসাবে নিজের জায়গা ধরে রেখেছেন মাস্ক।
নিন্দুকেরা বলছেন, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে টুইটারের মালিক হওয়ার পর থেকেই আর্থিক লোকসানের মুখে পড়েন মাস্ক। দেখা যায় তার সংস্থা টেসলার শেয়ার পড়ে যায় অনেকটা। বিপুল ঋণের বোঝা মাথায় নিয়েই টুইটার কিনেছিলেন মাস্ক। তারপর থেকেই মাস্কের নিজের সংস্থা টেসলার লাভের অঙ্ক কমতে থাকে।
টুইটার কেনার কিছুদিনের মধ্যেই মাস্কের সম্পত্তির পরিমাণ কমতে থাকে। কারণ টেসলার শেয়ারহোল্ডারদের ধারণা হয়, মাস্কের কাছে টুইটারের গুরুত্ব অনেক বেশি। সেই জন্য টেসলা থেকে নিজেদের শেয়ার বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তার ফলে সামগ্রিকভাবে টেসলার মূল্য এক ধাক্কায় প্রায় অর্ধেকটা কমে যায়। ব্লুমবার্গের বিলিনিয়র ইনডেক্সে বলছে, মাস্কের সম্পত্তির মূল্য ছিল ৩৩৮ বিলিয়ন ডলার। বছর শেষে তা এসে দাঁড়িয়েছে ১৩২ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলার খুইয়েছেন। যা ইতিহাসে একেবারে বেনজির। সূত্র: ব্লুমবার্গ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।