এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
‘বিনা যুক্তি’তে সাংবাদিকদের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়ায় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন ইলন মাস্ক। এবার তার মালিকানাধীন সংস্থা ভারতের মাইক্রো ব্লগিং সাইট কু-এর উপর কোপ দেয়ায় সেই বিতর্কে ঘি পড়ল। টুইটারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন কু-এর সহ-কর্ণধার।
কু-এর দুই সহ-কর্ণধার ময়ঙ্ক বিদাওয়াটকা ও অপ্রমেয়া রাধাকৃষ্ণ নিজেদের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেল থেকে টুইট করে জানান, এই প্ল্যাটফর্মে কু-এর যে অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টটি রয়েছে, তা সাসপেন্ড করে দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ কু-এর তরফে ওই পেজে আর কোনও টুইট করা যাচ্ছে না। কেন হঠাৎ এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হল? এই প্রশ্নই তুলেছেন তারা। রাধাকৃষ্ণ টুইট করেন, ‘কু-এর একটি হ্যান্ডেল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কেন? কারণ আমরা টুইটারের প্রতিযোগী?’ যে ইলন মাস্ক বারবার বাক-স্বাধীনতা নিয়ে সুর চড়ান, তিনি কীভাবে এমন পদক্ষেপ করতে পারেন, সে প্রশ্নই তুলেছেন রাধাকৃষ্ণ।
ভারতীয় মাইক্রো ব্লগিং সাইট কু-এ অ্যাকাউন্ট খোলা কিংবা তা ব্যবহার সংক্রান্ত নানা প্রশ্ন থাকে সেলিব্রিটি ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের। সেই সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্যই সম্প্রতি টুইটারে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছিল কু। কিন্তু হঠাৎই তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। যার পিছনে কোনও যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না কু-এর সহ-কর্ণধার।
উল্লেখ্য, সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার অভিযোগ ওঠে মাস্কের বিরুদ্ধে। সঠিক কোনও কারণ ব্যাখ্যা না করেই একাধিক সাংবাদিকের অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করায় টুইটারকে একহাত নেয় জাতিসংঘ। শুধু তাই নয়, ইলন মাস্কের সমস্যা বাড়িয়ে মাইক্রো ব্লগিং সাইটটির উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর হুমকিও দেয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তবে বিতর্ক দানা বাঁধতে শেষমেশ ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যায় সংস্থা। সাংবাদিকের অ্যাকাউন্টের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়। তবে টুইটারের বিরুদ্ধে কু কোন পথে হাঁটে, এখন সেটাই দেখার। সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।