প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
২১৫ কোটি টাকার প্রতারণা মামলায় জোর তদন্ত চলছে বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজকে নিয়ে। প্রতারক সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে পদে পদে জড়িয়েছে তার নাম। সম্প্রতি জ্যাকলিনের আইনজীবী দাবি করেন, জেলে বসেই একটা চিঠি লিখেছে সুকেশ। ওই চিঠিতে স্পষ্ট উল্লেখ আছে, জ্যাকলিন নির্দোষ, তিনি কোনো প্রতারণায় যুক্ত নন।
জ্যকলিনের আইনজীবী প্রশান্ত পাটিল সম্প্রতি তুলে ধরলেন সেই চিঠিখানা, যেটা সুকেশ জেল থেকে পাঠিয়েছিলেন নিজের আইনজীবীকে। দাবি করলেন, এই চিঠির বিষয়ে ন্যায্য তদন্ত হওয়া উচিত। সেই চিঠির প্রসঙ্গ তুলে জ্যাকলিনের আইনজীবী দাবি করলেন, নিজের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ করতে তার মক্কেল লড়াই চালিয়ে যাবেন।
সুকেশ তার চিঠিতে লিখেছিলেন, যা তার আইনজীবীর তরফে দেওয়া হয়েছিল মিডিয়াকে, ‘এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক যে আর্থিক কেলেঙ্কারির মামলায় জ্যাকুলিনকে অভিযুক্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে। আমাদের মধ্যে একটা সম্পর্ক ছিল। আমি যদি ওকে বা ওর পরিবারকে কোন উপহার দিয়ে থাকি তবে ওর কী দোষ। ও ভালোবাসা ছাড়া, আমাকে পাশে চাওয়া ছাড়া আর কিছুই কখনো চায়নি।’
আইনজীবী প্রশান্ত পাটিল বলেন, ‘এই চিঠি যদি সুকেশ চন্দ্রশেখর নিজে লিখে থাকে তাহলে তার অভিযোগগুলো নিয়ে স্বচ্ছ তদন্ত করা উচিত ইডির। তার দাবি, সুকেশের বলা কথার উপর ভিত্তি করে সবটা খতিয়ে দেখা উচিত। সুকেশের স্টেটমেন্ট রেকর্ড করে তদন্ত চালানো উচিত, যাতে সত্যিটা জলদি সামনে আসে।’
এদিকে এনফোর্সমেন্ট ডিপার্টমেন্টের (ইডি) তরফ থেকে জ্যাকলিনের জামিনের দাবির বিরোধিতা করে বলা হয়েছে, তদন্তে কখনো সাহায্য করেননি জ্যাকলিন। একমাত্র তখনই মুখ খুলেছেন, যখন তার বিরুদ্ধে একাধিক প্রমাণ তুলে ধরে জেরা করা হয়েছে। সঙ্গে ইডি এটাও দাবি করে যে, নিজের ক্ষমতাবলে মামলা নয়ছয় করার ক্ষমতাও জ্যাকলিনের রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।