প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
প্রথমবারের মতো পুনেতে জম্মু ও কাশ্মীরের গল্প নিয়ে এবং শিল্পীদের নিবেদিত পাঁচ দিনের চলচ্চিত্র উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। উৎসবে 'আলমদার-ই-কাশ্মীর'নামে ১১ মিনিটের শর্ট ফিল্ম দেখানো হয়, যাতে কাশ্মীরে শেখ নূর-উদ-নূরানির জীবন এবং সুফিবাদের বিষয়ে নানা তথ্য প্রকাশিত হয়। –ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক এবং ডকুমেন্টারি ফিল্ম নির্মাতা অনিল কুমার সিং এবং কাশ্মীরের স্বাধীন সাংবাদিক আনিসা খান পরিচালিত শর্ট ফিল্মটি কাশ্মীরের চারপাশের নানা বিষয়কে পাশ কাটিয়ে সুফিবাদের নতুন দৃষ্টিকোণ প্রদর্শিত হয়। ফিল্ম ফেস্টিভ্যালটি মহারাষ্ট্রের পুনেতে ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া (এফটিআইআই) এবং ন্যাশনাল ফিল্ম আর্কাইভ অব ইন্ডিয়া (এনএফএআই) এর সহযোগিতায় শহর-ভিত্তিক সংস্থা সারহাদ আয়োজন করেছে।
অনিল কুমার সিং এবিষয়ে বলেন, বর্তমানে কাশ্মীর নিয়ে সমস্ত আলোচনা ওই তিনটি জিনিসে আবদ্ধ। যেমন: সন্ত্রাস, সেনাবাহিনী এবং ইন্টারনেট নিষেধাজ্ঞা। কিন্তু আমরা এটাকে চ্যালেঞ্জ করে শ্রোতাদের কাছে প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম যে, কাশ্মীর ছিল শেখ নুর-উদ-নূরানির মতো উজ্জ্বল রহস্যবাদী এবং কবিদের আবাসস্থল হিসেবে জ্ঞান, সাধক এবং সুফিবাদের কেন্দ্রস্থল।
চারার-ই-শরীফ শহরে শেখ নূর-উদ নূরানী ওয়ালী নামে কবি-দরবেশের মাজারের ছবিটি একজন চলচ্চিত্র নির্মাতাকে আকর্ষণ করে। যিনি কাশ্মীরের মনোরম সৌন্দর্য ক্যাপচার করতে এসেছিলেন কিন্তু সুফিবাদের সমৃদ্ধ ইতিহাসে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তিনি চারার-ই-শরীফের লোকদের সাক্ষাৎকার নিয়ে কাশ্মীরের সুফিবাদের উপর একটি তথ্যচিত্র তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেন। এই সাক্ষাৎকারগুলির মধ্যে শেখ নূরানীর গল্প পাওয়া যায়, যিনি কাশ্মীরে সুফি শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।