প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ভারতের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী কে কে তথা কৃষ্ণকুমার কুননাথ আর নেই। মঙ্গলবার (৩১ মে) রাতে কলকাতার গুরুদাস কলেজের অনুষ্ঠানে গান গাইতে গিয়েছিলেন কেকে। নজরুল মঞ্চে চলছিল তার কনসার্ট। গাইতে গাইতে অসুস্থ বোধ করছিলেন। পরে হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। একাধিক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কলকাতার সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, কনসার্টে গাইতে নজরুল মঞ্চে এসেছিলেন। মঞ্চে উঠেছিলেন। চুটিয়ে গানও করেছেন কেকে। তার যেমন স্বভাব, সেভাবেই উচ্ছ্বলতায় দর্শকদের মাতিয়ে, সাড়ে আটটার দিকে অনুষ্ঠান শেষ করে হোটেলে ফিরে গিয়েছিলেন। এরপর অসুস্থ হয়ে পড়েন কৃষ্ণকুমার কুননাথ। যে হোটেলে তিনি ছিলেন, সেখানেই নাকি সিঁড়ি থেকে পড়ে যান। দ্রুত তাকে আলিপুরের সিএমআরআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
চিকিৎসকদের প্রাথমিক অনুমান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু তার। তবু আকস্মিক মৃত্যুর কারণ জানতে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ পাঠানো হয়েছে।
কেকে’র মৃত্যু সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রথম জানান আরেক সংগীত পরিচালক অমিত কুমারের স্ত্রী রিমা গাঙ্গুলি। সে খবর ছড়াতে সময় নেয়নি। একে একে তারকারা শোক জানাতে থাকেন।
কেকে’র জন্ম ও বেড়ে ওঠা দিল্লিতে। ১৯৯৯ সালে ‘পাল’ অ্যালবাম দিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি। প্রথম অ্যালবামের ‘হাম রাহে ইয়া না রাহে কাল’ গানটি তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। ওই বছরই হাম দিল দে চুকে সানাম সিনেমার ‘তাড়াপ তাড়াপ’ গানটি তাকে রাতারাতি খ্যাতি এনে দেয়। এরপর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। জারা সা দিলমে, তুহি মেরি সাব হে, ক্যায়া মুঝে পেয়ার হে, আলবিদা, পিয়া আয়ে না’র মতো একের পর এক সব গান দিয়ে মাতিয়ে রেখেছিলেন বলিউডকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।