প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ছোট মেয়ের বিয়ে বলে কথা, যেন নিজের আবেগকে চেপে রাখতে পারলেন না মহেশ ভাট। বলিউড তারকা রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাটে বিয়ে শেষে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন বর্ষীয়ান এ ফিল্মমেকার। তাই মেয়ের জামাই রণবীরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে প্রকাশিত মহেশ ভাট ও রণবীরের এমন দুটি ছবি এখন ভাইরাল নেটদুনিয়ায়।
সামাজিক মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে ছবি দুইটি শেয়ার করেন মহেশ ভাটের বড় মেয়ে পূজা ভাট। ইনস্টাগ্রামে শ্বশুর-জামাইয়ের যে দু’টি ছবি শেয়ার করেছেন তার প্রথমটিতে রণবীরের বুকে মাথা রেখে আছেন মহেশ ভাট, অন্যটিতে পরস্পরকে আলিঙ্গন করছেন দুইজনে। ছবিতে রণবীরের ঠোঁটে হাসি থাকলেও মহেশ ভাটকে জড়িয়ে রয়েছে বিষণ্ণতা।
ছবি দুইটি শেয়ার করে পূজা ভাট লেখেন, ‘শব্দের কী প্রয়োজন যখন একজনের ক্ষমতা রয়েছে মন থেকে কথা বলবার এবং অন্যজনের সেটা বুঝে নেওয়ার!’
গত ১৪ এপ্রিল জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাট। বলিউডের এ তারকা যুগল ভারতের মুম্বাইয়ে রণবীরের পালি হিলের বাড়ি ‘বাস্তু’তে গাঁটছড়া বাঁধেন। বিয়ের পর কেক কেটে, শ্যাম্পেন পান করে আর নেচে–গেয়ে বিশেষ দিনটি উদ্যাপন করেছেন তারা। আলিয়া আর রণবীরের বিয়ের একগুচ্ছ ছবি নেট দুনিয়ায় আলোড়ন ফেলেছে। সবাই এই জুটিকে উজাড় করে ভালোবাসা দিচ্ছেন।
বিয়েতে জামাই রণবীরের জন্য সবচেয়ে দামি উপহারটি দিয়েছেন আলিয়ার মা সোনি রাজদান। তিনি রণবীরকে একটি দামী ব্র্যান্ডের হাতঘড়ি দিয়েছেন যা ভারতে পাওয়া যায় না। ঘড়িটির দাম প্রায় আড়াই কোটি রুপি! রণবীরের কাছ থেকে একটি বিরাট হীরের আংটি উপহার হিসাবে পেয়েছেন আলিয়া। একই সঙ্গে তাদের বিয়েতে উপস্থিত অতিথিদের রির্টান গিফটও দেওয়া হয়েছে। উপহার হিসাবে প্রত্যেক অতিথিকে দেওয়া হয়েছে কাশ্মীরি শাল।
বলিউডের জনপ্রিয় এই জুটি পঞ্জাবি স্টাইলে বিয়ে করেছেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন পরিবার-পরিজন ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা। উপস্থিত ছিলেন নীতু কাপুর, মহেশ ভাট, সোনি রাজদান, শাহিন ভাট, ঋদ্ধিমা কাপুর, করিনা, করিশ্মা, রণধীর কাপুর, পূজা ভাট, রাহুল ভাট, লাভ রঞ্জন ও আয়ান মুখোপাধ্যায়সহ অনেকেই। রণবীরের পালি হিলের বাড়ি ‘বাস্তু’র বাইরে এদিন সকাল থেকেই ছিল কড়া পাহারা। আলিয়া-রণবীরের ব্যক্তিগত রক্ষীরা তো ছিলই, সঙ্গে পুলিশ ফোর্সও মোতায়েন করা হয়েছিল সেখানে। ছিল স্নিফার্স ডগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।