প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের অংশ হওয়ার অভিযোগ উঠেছিল বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খান পুত্র আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে। তবে এই অভিযোগের স্বপক্ষে কোনো রকম তথ্যপ্রমাণ পায়নি ভারতের মাদক নিয়ন্ত্রণ ব্যুরোর (এনসিবি) বিশেষ তদন্তকারী দল। পাশাপাশি এনসিবির যে অভিযানে গত ২ অক্টোবর কোর্ডেলিয়া ক্রুজ থেকে আটক করা হয়েছিল আরিয়ানকে সেটির মধ্যেও একাধিক অনিময়ের খোঁজ মিলেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমকে এমনটা জানিয়েছে এনসিবির একটি বিশেষ সূত্র।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, এনসিবির বিশেষ তদন্তকারী দলের পক্ষ থেকে কার্যত ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছে আরিয়ানকে। পাশাপাশি বলা হয়েছে আরিয়ান খানের কাছে কোনো মাদক পাওয়া যায়নি, তাই তার ফোন বাজেয়াপ্ত করার প্রয়োজন ছিল না, দরকার ছিল না তার ব্যক্তিগত চ্যাট খতিয়ে দেখবার। সেই চ্যাটে এমন কিছুই নেই যা থেকে এটা প্রমাণ হয় আন্তর্জাতিক মাদকচক্রের সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক রয়েছে আরিয়ানের।
এনসিবির নিয়ম বলছে, যে কোনো তল্লাশি চালানোর সময় ভিডিও রেকর্ড করা বাধ্যতামূলক। আরিয়ানদের গ্রেপ্তারের সময় সেই প্রোটোকলও মানা হয়নি সমীর ওয়াংখেড়ের নেতৃত্বাধীন ওই টিমের তরফ থেকে। এই মামলায় একাধিক ব্যক্তিদের থেকে উদ্ধার হওয়া মাদককে ব্যক্তিগত জিম্মায় থাকা ড্রাগ হিসাবেই রিপোর্টে জানানো হয়েছে।
তবে এখনও সম্পূর্ণ হয়নি বিশেষ তদন্তকারী দলের এই তদন্ত। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে আরও মাস কয়েক সময় চায় তারা, এরপরই এনসিবির ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধানের হাতে রিপোর্ট হস্তান্তর করবে তারা। চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার আগে সবরকম আইনি পরামর্শও নেওয়া হবে, যার মধ্যে অন্যতম বিষয় হবে ড্রাগ সেবনের জন্য আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা যাবে কিনা, কারণ তার সঙ্গে কোনো রকম ড্রাগ ছিল না, এ সব তথ্য জানিয়েছেন এই তদন্তের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।