পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে পাহাড়ী সন্ত্রাসীর গুলিতে এক যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। নিহত যুবকের নাম মংচিং শৈ। তিনি নিশামং মারমার ছেলে ও রোয়াংছড়ি সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের নতুন পাড়ার বাসিন্দা। গতকাল শনিবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মংচিং শৈ রোয়াংছড়ির নতুন পাড়ার নিজ বাড়ির পাশে গোসল করতে যান। এ সময় পাহাড়ী অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। ঘটনার পরপরই সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেছে। কে বা কারা এবং কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি। তবে এ ঘটনায় জেএসএস মূল দলকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা।
বান্দরবান সেনাবাহিনীর সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল মাহমুদুল হাসান জানিয়েছেন, নিহত মংচিংশৈ সন্তু লারমার সংগঠন জেএসএসের কর্মী ছিল। সে দল ত্যাগ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার কারণে তাকে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গিয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি টহল টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। খুনীদের আটক করতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জানান এই সেনা কর্মকর্তা। বান্দরবান পুলিশ সুপার জেরিন আখতার জানান, কতিপয় দুর্বৃত্তরা একজনকে গুলি করে হত্যা করেছে। তবে হত্যার কারণ এখনো জানা যায়নি। রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মান্নান বলেন, লাশ উদ্ধারের জন্য ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
উল্ল্যখ্য, জমিজমা নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে গত শুক্রবার বান্দরবানের রুমা উপজেলার গ্যালেংগা ইউনিয়নের আবু পাড়ায় কারবারী ল্যাংরুই ম্রো ও তার চার ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।