Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শীর্ষপদে বসেই বিতর্কে!

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ১১:৫৮ পিএম

টুইটারের চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার বা সিইও পদে বসতে না বসতেই বিতর্কে জড়ালেন ভারতীয় বংশোদ্ভ‚ত পরাগ আগরওয়াল। সৌজন্যে এগারোর বছরেরও বহু পুরনো এক টুইট। অভিযোগ, সেই টুইটে বর্ণবৈষম্যমূলক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। সেই সময় অবশ্য তিনি টুইটারের কর্মী ছিলেন না। এবার সেই টুইট ঘিরেই বিতর্কে সংস্থার নতুন সিইও।
ঠিক কী পোস্ট করেছিলেন তিনি? ২০১০ সালে টুইটারে তিনি লিখেছিলেন, ‘যদি ওরা মুসলিম ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে ফারাক না করতে পারে, তা হলে আমিই বা কেন বর্ণবিদ্বেষী ও শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে পার্থক্য করব?’ তবে ২০১০ সালের ২৬ অক্টোবরের ওই পোস্টের বক্তব্য আসলে পরাগের নয়। তিনি এক কমেডিয়ানের করা বিবৃতিকেই তুলে ধরেছিলেন। এতদিন পরে সেই পুরনো টুইট ঘিরেই শুরু হয় বিতর্ক। তাকে ট্রোল করা শুরু করেন অনেকেই।
২০১১ সাল থেকেই টুইটারের সঙ্গে জড়িত আইআইটি বম্বের সাবেক ছাত্র পরাগ। ২০১৭ সালে মাইক্রো বøগিং সাইট টুইটারের চিফ টেকনোলজি অফিসার পদে বসেন পরাগ। ছাত্র জীবনে অত্যন্ত মেধাবী বলে পরিচিত ছিলেন তিনি। মুম্বাইয়ের স্কুলে পড়াশোনা করেছেন পরাগ। আইআইটি বম্বে থেকে কম্পিউটার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে করেছেন বি.টেক। তারপর স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ডক্টরেট করেছেন। ২০০৬ সালের জুনে মাইক্রোসফ্টে যোগ দেন তিনি। পরে ২০১১ সালের অক্টোবরে যোগ দেন টুইটারে। মাঝে ইয়াহু ও এটি অ্যান্ড টি ল্যাবেও কাজ করেছিলেন তিনি। সূত্র : ডেকান হেরাল্ড।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: টুইটার


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ