পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিফুল ইসলাম রাহাত হত্যা মামলার প্রধান আসামি নিহতের সহপাঠী শামসুদ্দোহা সাদীকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানাধীন দুর্গম চর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গতকাল বুধবার সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ সব কথা বলেন এসপি মুক্তা ধর।
তিনি বলেন, নিহত রাহাত ও আসামি সাদী একই কলেজের একই শ্রেণির ছাত্র। আসামি সাদী কলেজের পার্শ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দা এবং বয়সে রাহাতের চেয়ে বড় হওয়ায় সে রাহাতের কাছে জ্যেষ্ঠতা দাবি করে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় উভয়ের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে বিবাদ শুরু হয়। এর অংশ হিসেবে খুনের ঘটনা ঘটে।
তিনি আরো বলেন, ঘটনার দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের প্রবেশ গেইটের মাত্র ১০ গজ দূরে এ হত্যাকাÐ সংগঠিত হয়। রাহাত ও তার কাজিন রাফি কোচিংয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সকালে মোটরসাইকেলযোগে বাসা থেকে রওনা দিলে একটি ফোন কল পেয়ে কলেজে যায় এবং সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান করে। এরপর দুপুর ১২টা ২০মিনিটের দিকে সেখান থেকে বের হয়ে কলেজের দশ গজের মাথায় স্পিড ব্রেকারের সামনে পৌঁছালে গতি কিছুটা কমে যায় মোটরসাইকেলের। পূর্ব পরিকল্পিতভাবে সেখানে অবস্থান করে শামসুদ্দোহা সাদী ও তার সহযোগী তানভীর। এ সময় সাদী মোটরসাইকেলের সামনে দাঁড়িয়ে যায়। ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই তাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে সে পালিয়ে যায়। ভিক্টিম রাহাত এর সাথে থাকা রাফিকেও আঘাত করে সাদী। এ সময় আশেপাশে থাকা ছাত্ররা এসে তাদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাহাতকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি সাদী হত্যার দায় স্বীকার করেছে বলেও জানিয়েছে সিআইডি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।