মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
টুকটুকে লাল রংয়ের আম দেখতে অনেকটা রক্তিম সূর্য্যের মতো। তাই এই প্রজাতির আমকে ডাকা হচ্ছে সূর্য্য ডিম নামে। বলা হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম মিয়াজাকির কথা, যার দুইটি আমই ভারতে বিক্রি হচ্ছে তিন লাখ রুপিতে।
জাপানের মিয়াজাকি শহরে প্রথমবার চাষ শুরু হয় বলে ওই শহরের নামেই নামকরণ করা হয়েছে এই আমের। বিশ্ব বাজারে এটি ‘রেড ম্যাংগো’ নামে পরিচিত। এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম।
আমটির স্বাদ অন্য আমের চেয়ে প্রায় ১৫ গুণ বেশি।এই আম খেতে খুবই মিষ্টি। এই আমের গড় ওজন প্রায় ৭০০ গ্রামের মতো। ভারতে সর্বনিম্ন সাড়ে আট হাজার রুপি থেকে শুরু করে দুইটি আমের এক বাক্স সর্বোচ্চ তিন লাখ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে ।
এশিয়া মহাদেশে সাধারণত যেসব প্রজাতির আম চাষ হয় এই আম দেখতে এবং স্বাদে সেগুলোর চেয়ে ভিন্ন। এই মহাদেশের অন্যসব আম হয় সবুজ কিংবা হলুদ রংয়ের। আর আগুন রংয়ের এই আমটি দেখতে ঠিক যেন বড় একটি ডাইনোসরের ডিমের মতো।
এই প্রজাতির আম চাষে লাগে বিশেষ যত্ন। আম গাছে পর্যাপ্ত সূর্য্যের আলো লাগাতে হয়। দরকার হয় উষ্ণ আবহাওয়া আর পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের। এছাড়া প্রত্যেকটা আম জাল দিয়ে মুড়িয়ে দিতে হয় যেন সরাসরি সূর্য্যরে তাপ না লাগে। এভাবে জাল মুড়িয়ে রাখলে আমের আকৃতিও সুন্দর হয়।
মিয়াজাকি শহরে ১৯৭০-৮০ সালের দিকে এই আমের চাষ শুরু হয়। এপ্রিল থেকে আগস্ট হলো এই আমের মৌসুম। তবে মে থেকে জুনের মধ্যেই অধিকাংশ আম বিক্রি হয়ে যায়।
সুস্বাদু এই আমে আছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন আর ফলিক এসিড।
জাপানের এই আম সম্প্রতি বাংলাদেশের খাগড়াছড়িতে চাষ হচ্ছে। এছাড়া ভারত, থাইল্যান্ড আর ফিলিপাইনেও চাষ হচ্ছে এই বিশেষ প্রজাতির আম। সম্প্রতি ভারতের মধ্যপ্রদেশের জাবলপুরে এই আমের চুরি ঠেকাতে চারজন প্রহরী আর সাতটি কুকুর মোতায়েন করেছে বাগানের মালিক। বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম বলে কথা! সূত্র : আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।