প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লাগাতার বিষোদগার করে ট্যুইটার থেকে কার্যত বিতাড়িত হয়েছেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। ট্যুইটারের নিয়ম ভঙ্গ করার জন্য তার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে চাইছে ভারতীয় মাইক্রো ব্লগিং সাইট ‘কু’। ট্যুইটারের বিকল্প ‘কু’ অ্যাপ থেকে তাকে ‘ঘরে ফেরার’ আহ্বান জানানো হল বুধবার। শুধু তাই নয়, ‘কু’ কর্তৃপক্ষ জানান, তিনি নিজের ইচ্ছে মতো মতামত প্রকাশ করতে পারবেন।
ভারতীয় এই অ্যাপের প্রতিষ্ঠাতা অপ্রমেয় রাধাকৃষ্ণ বুধবার কঙ্গনার একটি পোস্ট তুলে আনেন সামনে। যা ‘কু’ অ্যাপে কঙ্গনার প্রথম পোস্ট। তিনি লেখেন, ‘এটা কঙ্গনার প্রথম ‘কু’। তিনি ঠিক বলেছিলেন। এটি তাঁর নিজের বাড়ির মতো। অন্য সব যেন ভাড়া বাড়ি’।
উল্লেখ্য কয়েক মাস আগে এই ভারতীয় অ্যাপ ‘কু’ আত্মপ্রকাশ করে। কিন্তু ট্যুইটারের দাপটে এটি এখনও সেভাবে জনপ্রিয়তা লাভ করেনি। অনেক বলিউড সেলিব্রিটি এই ভারতীয় অ্যাপে অ্যাকাউন্ট খোলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন কঙ্গনা রানাউতও। ১৬ ফেব্রুয়ারি কঙ্গনা সেখানে একটি পোস্ট করেন। যাতে তিনি কু-কে নিজের ঘর (ভারতীয় অ্যাপের কারণে) বলে বর্ণনা করেন। এবার সেই পোস্টের স্ক্রিন শটই শেয়ার করলেন অপ্রমেয়। কু-এর আর এক সহপ্রতিষ্ঠাতা মায়াঙ্ক বিদওয়াতকাও কঙ্গনাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফলপ্রকাশের দিন টুইটারে বাংলাদেশী আর রোহিঙ্গাদের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে ব্যাখ্যা করেছিলেন বি-টাউনের ‘কন্ট্রোভার্সি ক্যুইন’। শুধু তাই নয়, বাংলাকে কাশ্মীরের সঙ্গেও তুলনা করেন কঙ্গনা। এখানেই থামেননি তিনি। ফলপ্রকাশের পর আরও কিছু টুইট করেন। তার পরেই তার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করে টুইটার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।