প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
মাইক্রো ব্লগিং সাইটের নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে কঙ্গনা রানাউতের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের ফল বেরোনোর আগে থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজের নিশানা বানিয়েছিলেন কঙ্গনা। অভিনেত্রী তার ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লাগাতার উস্কানিমূলক মন্তব্য করে আসছিলেন। অতি সম্প্রতি মমতাকে ‘গুন্ডা’ ও ‘দানব’ বলেও আক্রমণ করেছিলেন অভিনেত্রী। এরপরেই সাসপেন্ড হয়ে যায় তার অ্যাকাউন্ট।
কঙ্গনা তার শেষ টুইটে লিখেছিলেন, ‘এটা ভয়ঙ্কর... গুন্ডাকে মেরে ফেলার জন্য আমাদের সুপার গুন্ডার প্রয়োজন... তিনি অব্যক্ত দানবের মতো, তাকে দমন করার জন্য দয়া করে ২০০০ সালের প্রথম দিকের বিরাট রূপটা দেখান মোদিজি... #PresidentRuleInBengal।’
নির্বাচনের ফল বেরোনোর আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ করে কঙ্গনা টুইট করেন, ‘বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সবথেকে বড় শক্তি। ট্রেন্ড থেকেই বোঝা যাচ্ছে হিন্দুরা আর ওখানে সংখ্যা গরিষ্ঠতায় নেই। আর তথ্য অনুযায়ী বাঙালি মুসলিমরা গোটা ভারতের মধ্যে সবথেকে বেশি দরিদ্র ও বঞ্চিত। ভাল, আরো একটা কাশ্মীর তৈরি হচ্ছে।’
কঙ্গনার টুইটে অবশ্য তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন নেটিজেনরা। তার ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট স্থগিত হওয়ার খবরে খুশি অনেকেই। কেউ কেউ বলেন, ‘অনেক আগেই এটা করা উচিত ছিল! কিন্তু ভদ্রমহিলা আবার কী করলেন সেটাই জানতে চাই!’ অন্যদিকে, ট্যুইটারের এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে লড়ে চলেছেন তার ভক্তরা। কেউ কেউ বলছেন এই কাজের পেছনে মদত রয়েছে রাজনৈতিক নেতা বা বলিউড মাফিয়াদের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।