পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইরানের নৌবাহিনীতে যুক্ত হতে যাচ্ছে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় জাহাজ । সমুদ্র অভিযানে ইরানি নৌবাহিনীকে লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়ার জন্য এ জাহাজ ব্যবহৃত হবে এবং এতে হেলিকপ্টার বহন করা সম্ভব হবে। জাহাজটি সম্পূর্ণভাবে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছে। বুধবার মাকরান নামের এ জাহাজটি আনুষ্ঠানিকভাবে ইরানি নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ইরানের সামরিক বাহিনীর চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাকেরি এবং সেনাবাহিনীর চিফ কমান্ডার মেজর জেনারেল আব্দুর রহিম মুসাভি। ভারত মহাসাগরের উত্তরাঞ্চলে, এডেন উপসাগরের বাবুল মান্দেবে এবং লোহিত সাগরের মতো এলাকায় ইরানের সামরিক বাহিনীর অভিযানের সময় এই জাহাজ লজিস্টিক সাপোর্ট দেবে। এ ধরনের জাহাজকে ভ্রাম্যমাণ বন্দর বলা হয় এবং এমন সামুদ্রিক অভিযানের সময় জাহাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে থাকে। জাহাজটির ডেকে হেলিকপ্টার, গানশিপ এবং ড্রোন ওঠানামা করতে পারবে। এছাড়া নৌবাহিনীর জন্য হোভারক্রাফট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের নৌযান বহন করতে পারবে। উত্তাল সমুদ্রের মারাত্মক প্রতিকূল অবস্থার ভেতরেও এ জাহাজ তার মিশন চালাতে পারবে। আজকের অনুষ্ঠানে ইরানি নৌবাহিনীতে আরও একটি ক্ষেপণাস্ত্রবাহী ডেস্ট্রয়ার যুক্ত হবে। এই জাহাজটি যেমন দ্রুতগতিসম্পন্ন, তেমনি যুদ্ধ ক্ষমতাও থাকবে দারুণ। ইরনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।