প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
অভিনয়ের চেয়ে বিতর্কের জন্যই এখন বেশি পরিচিত কঙ্গনা রানাউত। সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার বানিয়ে বলিউডকে কাঠগড়ায় তুলেছেন অভিনেত্রী। একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেই চলেছেন তিনি। এবার ইন্ডাস্ট্রিকে সন্ত্রাসবাদ থেকে বাঁচাতে নতুন দাবি তুললেন 'মনিকর্ণিকা' খ্যাত এই চিত্রতারকা।
সুশান্তের মৃত্যুর সুষ্ঠু বিচারের দাবির পর এবার বলিউডকে সন্ত্রাসবাদের হাত থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিলেন কঙ্গনা। শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এক টুইট বার্তায় নতুন আটটি দাবি জানিয়ে তিনি লেখেন, 'নেপোটিজম, ড্রাগ মাফিয়া, নারী পুরুষ ভেদাভেদ, ধর্মীয় ও আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ, বিদেশি ছবি, পাইরেসি, শ্রমিক শোষন ও প্রতিভার শোষন। এই আট ধরণের সন্ত্রাসবাদ থেকে বলিউডকে বাঁচানোর দাবি তুলেন অভিনেত্রী।'
অন্য এক টুইটে কঙ্গনা লেখেন, 'সবথেকে ভাল ডাবিং করা হয় আঞ্চলিক সিনেমাগুলো। তবে সেগুলো গোটা ভারতে মুক্তি পায়না। দেশীয় সিনেমার পরিবর্তে হলিউডের সিনেমা মুক্তি পায়। এর কারন হল খারাপ মানের হিন্দি সিনেমা ও প্রেক্ষাগৃহে তাদের একক আধিপত্য।'
কঙ্গনার কথায় বলিউড নয়, বরং তেলেগু ইন্ডাস্ট্রিই ভারতের সবচেয়ে বড় ইন্ডাস্ট্রি। অভিনেত্রী লেখেন, 'এটা ভুল যে বলিউড সবচেয়ে বড় ইন্ডাস্ট্রি। সাফল্যের দিক থেকে তেলেগু ইন্ডাস্ট্রি অনেক এগিয়ে এবং গোটা দেশের দর্শকদের জন্য বিভিন্ন ভাষায় সিনেমা নির্মাণ করছে তারা।'
গোটা দেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে একত্র করার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও লেখেন, 'চলচ্চিত্র গোটা দেশকে একত্র করার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু প্রথমে এই আলাদা আলাদা ইন্ডাস্ট্রিগুলোকে একত্র করতে হবে। আর তাদেরও যাদের ভিন্ন ভিন্ন পরিচয় আছে কিন্তু একত্রে কোনো পরিচয় নেই। অখন্ড ভারতের মতোই এদের একত্রে আনার পদক্ষেপ নিতে হবে। তাহলে গোটা বিশ্বে আমরা এক নম্বরে থাকব।'
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।