পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীতে নিজ ঘরেই মা-ছেলে খুন হয়েছেন। দুইজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। চান্দগাঁও থানার পাঠানিয়া গোদা এলাকায় একটি বাসা থেকে সোমবার রাতে দুই জনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তারা হলেন- গুলনাহার বেগম (৩৫) এবং তার শিশুপুত্র মো. রিফাত (৮)।
পুলিশ জানিয়েছে, গুলনাহারের পেটে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের ১৮টি আঘাতের চিহ্ন ছিল। আর রিফাতের গলায় আঘাত করা হয়েছিল ভোঁতা কিছু দিয়ে। গুলনাহার বেগমের লাশ পড়ে ছিল দুই কক্ষের ওই বাসার বাথরুমে। রিফাতের লাশ উদ্ধার করা হয় রান্নাঘর থেকে। পুলিশের ধারণা খুনির হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করছিলেন গুলনাহার। আর মাকে খুনের দৃশ্য দেখে ফেলায় খুন করা হয় শিশুটিকে।
এই জোড়া খুনের ঘটনায় গুলনাহার বেগমের মেয়ে পোশাক কর্মী ময়ূরী গতকাল মঙ্গলবার চান্দগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওসি আতাউর রহমান খন্দকার বলেন, মামলায় ফারুক নামে একজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে। পেশায় সবজি বিক্রেতা ফারুক পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে গুলনাহার বেগমের বাসায় ‘পেয়িং গেস্ট’ হিসেবে থাকতেন।
ময়ূরী গার্মেন্টস থেকে বাসায় ফিরে ঘরের ভেতর মা আর ভাইয়ের রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান। তখন থেকেই ফারুক লাপাত্তা বলে এজাহারে উল্লেখ করেন। ওসি জানান তাকে ধরতে অভিযান চলছে। বাদী জানিয়েছেন এক ঘরে থাকলেও তার মায়ের সাথে ফারুকের বিরোধ চলছিলো। ময়ূরীর বাবা আরেকটি বিয়ে করে স্ত্রী নিয়ে নোয়াখালীতে বসবাস করছেন। ময়ূরী পোশাক কারখানায় আর তার মা গুলনাহার মানুষের বাসা-বাড়িতে কাজ করতেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।