প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
১৯৯৩ সালে মুক্তি পায় সাড়া সাজানো সিনেমা 'খলনায়ক'। এই সিনেমায় সঞ্জয় দত্তের বিপরীতে দেখা যায় মাধুরী দীক্ষিতকে। ছিলেন জ্যাকি শ্রফ এবং রাখি গুরজারও। সিনেমাটি দিয়ে দর্শক জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে আসেন 'ধক ধক গার্ল' খ্যাত এই অভিনেত্রী।
তবে নতুন খবর হলো, পরিচালক সুভাষ ঘাই 'খলনায়ক'-এর সিক্যুয়েল নির্মাণ করতে চলেছেন। কিন্তু এই বিষয়ে নাকি কিছুই জানেন না সিনেমার প্রধান নায়িকা মাধুরী দীক্ষিত।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মাধুরী জানিয়েছেন, এটা তো আমার কাছেও খবর। এই বিষয়ে আমার কোনো ধারনাই নেই। পুরোটাই সারপ্রাইজ! ওই সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়, সিক্যুয়েলের অংশ হতে চান কিনা? এমন প্রশ্নের উত্তরে অভিনেত্রী জানান, পুরোটাই নির্ভর করছে চিত্রনাট্যের উপর। এই সিনেমার সংশ্লিষ্টরা কখন এবং কিভাবে কাজ করবেন সেটা ভাবনার বিষয়। আমার মনে হয়, যখন যেভাবে কাজটা এগোবে, তখন সেটা নিয়ে ভাবলেই বেশি ভালো হয়।
চলতি বছরের শুরুতে চলচ্চিত্রটির পরিচালক সুভাষ ঘাই জানিয়েছিলেন, 'গত ছয়-সাত ধরে এই সিনেমার কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করছি। অবশেষে দুটি চিত্রনাট্যের খাতা আমার হাতে এসেছে। খলনায়কের সিক্যুয়েলের পাশাপাশি কালিচরণেরও রিমেক করা হবে বলে জানান এই নির্মাতা। তিনি এও জানান, খলনায়কের চিত্রনাট্য নতুন করে লেখার জন্য তাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন স্বয়ং সঞ্জয় দত্ত।
'খলনায়ক' সিনেমার সিক্যুয়েলের গল্প কেমন হবে সেই সম্পর্কেও কথা বলেছেন এই পরিচালক। তিনি বলেন, প্রথম খলনায়ক যেখান থেকে শেষ হয়েছিলো, ঠিক সেখান থেকেই দ্বিতীয় পর্বের সূচনা হবে। বাল্লুর জেল থেকে ছাড়া পাওয়া থেকেই শুরু হবে সিনেমাটি। অবশ্য নতুন আরও একজন ভিলেন এখানে থাকছে। তবে নতুন ভিলেন কে হবেন? সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি সুভাষ ঘাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।