প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা ঋষি কাপুর আর নেই। প্রবীণ এ অভিনেতার মৃত্যুতে কাপুর পরিবারে আরেকটি নক্ষত্রের পতন হলো। তাঁর চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না বি-টাউনের তারকারা। প্রিয় অভিনেতার মৃত্যুতে সহকর্মী থেকে শুরু করে ব্যথিত সবাই।
নির্মাতা রাজ কান্বরের পরিচালনায় ১৯৯২ সালে মুক্তি পায় ‘দিওয়ানা’। এতে ঋষি কাপুর ও শাহরুখ খান সঙ্গে দেখা গিয়েছিলো দিব্যা ভারতীকে। সিনেমাটিতে অভিনয়ের সুবাদে পরবর্তীতে ঋষি ও শাহরুখের সম্পর্ক বন্ধুত্বে রূপ নেয়।
চিন্টুর কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই ´দিওয়ানা´ ছবিতে সফলতা পেয়েছিলেন শাহরুখ খান। আর তাইতো ঋষির মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন তিনি। অভিনেতার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের স্মৃতি রোমন্থন করে সোস্যাল মিডিয়াই ছবি শেয়ার করেছেন বলিউডের বাদশা।
সেখানে শাহরুখ লিখেছেন, ´দিওয়ানা´র শুটিং সেটে আমি প্রথম থেকেই বেশ নার্ভাস ছিলাম। কারণ আমার মনে হতো, আমি বুদ্ধিদীপ্ত নই। তার উপর ঋষির মতো জনপ্রিয় অভিনেতার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করব। এসব ভেবেই চিন্তা হচ্ছিলো। কিন্তু ঋষির অনুপ্রেরণা সবকিছু সহজ করে দিয়েছে।´
তিনি আরো বলেন, ´প্রথম দিনের শুটিং শেষ হওয়ার পর তিনি প্যাকআপের জন্য বসেছিলেন। এরপর তাঁর মুখের উজ্জ্বল হাসি দিয়ে বলেছিলেন, ´বন্ধু, তোমার মধ্যে এনার্জি প্রচুর।´ আর সেদিনই বুঝতে পারি আমি একজন অভিনেতা হয়ে উঠেছি। তাঁকে আমি খুব মিস করব। বিশেষ করে তার নরম স্বভাবের আচরণ। চিন্টুর আশীর্বাদেই আমি আজকের শাহরুখ।´
ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে উন্নত চিকিৎসা জন্য আমেরিকায় ছিলেন ঋষি কাপুর। সেসময় শাহরুখ খান সপত্নীক তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন। তখন নীতু কাপুর ইনস্টাগ্রামে লিখেছিলেন, ´মানুষকে নিজের সম্পর্কে ভালো বোধ করানো বিরল একটি গুন। শাহরুখের ভালোবাসা অনেক খাঁটি। সে খুব ভালো মনের মানুষ।´
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।