নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দ্বিতীয় আসরে ফিক্সিংয়ের দায়ে নিষিদ্ধ ছিলেন ২০১৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা মুক্তির পর ক্রিকেট মাঠে ফিরে, লক্ষ্য স্থির করেছিলেন জাতীয় দলে ফেরার ব্যাপারে। কিন্তু প্রায় ১৮ মাস পেরিয়ে গেলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে তেমন কোনো পারফরম্যান্স করতে পারেনি বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। যে কারণে জাতীয় দল দ‚রে থাক, এবারের বিপিএলেও সুযোগ পাননি এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তবে এতে আশা হারাননি দেশের প্রথম ক্রিকেট সুপারস্টার। বিপিএলে সুযোগ না পেয়ে তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেটের জন্য। যাতে করে খেলতে পারেন টেস্ট ক্রিকেটে।
সবশেষ জাতীয় ক্রিকেটে ৭ ইনিংসে ১ ফিফটি ও ১ সেঞ্চুরিতে ৪৩.৫০ গড়ে ২৬১ রান করেছিলেন আশরাফুল। এবার তার সামনে সুযোগ বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে খেলার। গত আসরের দল ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চল এবারও দলে রেখেছে আশরাফুলকে। শেষ আসরে ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ৫৩.৮৩ গড়ে ৩২৩ রান করেছিলেন তিনি।
ধারাবাহিকতা ধরে রেখে এবারের বিসিএলেও পারফর্ম করতে চান আশরাফুল। বর্তমান বাংলাদেশ দলের অবস্থা বিবেচনায়, এখনও টেস্ট দলে সুযোগ পাওয়া সম্ভব বলে মনে করেন তিনি। তাই নিজের ফিটনেসের প্রতি বিশেষ নজর দিয়েছেন তিনি। ফিটনেসে উন্নতি ঘটাতে গত প্রায় দুই মাস ধরে তিনি ভাত-রুটি খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন আশরাফুল, ‘৫০ দিন ভাত-রুটি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। সবজি, মাছ, সালাদের ওপর চলেছি। এই ৫০ দিনের মধ্যে সাত-আট দিন অল্প ভাত খেয়েছি। আমার যে উচ্চতা (৫ ফুট ৩ ইঞ্চি), এটা একটা সুবিধা। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ফিটনেস একেবারে খারাপ ছিল না। মাঝে ফিটনেস নিয়ে কোনো কাজ করিনি, এ কারণে একটু মুটিয়ে গিয়েছিলাম।’
এখনও জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নের কথা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বিপিএলে কোনো দল না পেয়ে ভাবলাম সময়টা টিভিতে টক শো না করে নিজেকে তৈরি করি। টেস্ট দলে আমাকে খেলতেই হবে। এখন বাংলাদেশ টেস্ট দলের যে অবস্থা, যদি ফিটনেস ঠিক রাখি, অসম্ভব নয়। আমার স্কিলে তো সমস্যা নেই। এখনো সেঞ্চুরি করতে পারি। সমস্যা ছিল ফিটনেসে। সেটাও ঠিক করে ফেলছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।