যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
শীতের শুষ্কতা ছেলে কিংবা মেয়ে বোঝে না। শীতে ছেলেদের ত্বক হয় অনেক বেশি রুক্ষ; বিশেষ করে গোসলের পর ত্বক হয় খসখসে। ত্বকের যত্ন ঠিকভাবে না নিলে চোখের নিচে কালো দাগ পড়তে পারে এবং চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়। আসুন জেনে নেয়া যাক শীতে ত্বক সুস্থ, সুন্দর ও সতেজ রাখার টিপস।
১। শীত এলে গোসল নিয়ে গড়িমসি করেন বেশিরভাগ পুরুষ। কিন্তু পরিচ্ছন্নতার জন্য নিয়মিত গোসল তো করতেই হবে। তাই গরম পানির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এটি ত্বককে আরও শুষ্ক করে তোলে। তাই ঠান্ডা পানিকে যদি এড়িয়ে চলতেই চান তবে হালকা গরম পানিতে গোসল করুন। গোসলের পর লোশন লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। সেটি যেন ত্বকে ভালোভাবে মিশে যায়। তারপর বাইরে বেরোতে হবে।
২। শীত এলে সবেচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় ঠোঁট। সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশ বলেই শীতের সহজ লক্ষবস্তু হয় এই ঠোঁট। লিপবাম কিংবা গ্লিসারিন ব্যবহারের পাশাপাশি নিয়মিত নিতে হবে ঠোঁটের যত্ন। ঠোঁট ভালো রাখতে মাঝে মাঝে স্ক্রাব করতে পারেন।
৩। শীত আসবে আর পায়ের গোড়ালি ফাটবে না, তাতো হয় না! প্রায় সব পুরুষই শীতে এই সমস্যায় পড়েন। বুঝতেই পারছেন, শীতের এই অত্যাচার থেকে বাঁচতে আপনাকে নিতে হবে বাড়তি যত্ন। পায়ের পরিচর্যার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে জুতার দিকেও। পা-ঢাকা জুতা পরলে এই সময়ে তা আরামদায়ক হবে। পরতে হবে মোজাও। আর পা যদি ফেটেই যায় তাহলে হালকা গরম পানিতে কিছুক্ষণ পা ডুবিয়ে রাখুন। এরপর ফুট ক্রিম লাগান।
৪। মুখ পরিষ্কার করার জন্য যদি সাবান ব্যবহার করেন তাহলে সেই অভ্যাস আপাতত তুলে রাখুন। কারণ সাবানে থাকা উচ্চ পি এইচ আপনার ত্বকের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই মুখ পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ক্লিনজার ব্যবহারই সবচেয়ে ভালো। এটি ত্বককে আর্দ্র রাখে এবং মুখ সঠিকভাবে পরিষ্কার করে। শীতকালের পাশাপাশি সারা বছরই ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার অভ্যাস করতে পারলে ভালো। যাঁদের রোদে বেশি থাকা হয়, তাঁরা সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।